উহারা দিবে দন্ড, তাই রয়েছে দন্ডায়মান,
মান অভিমান বড় অতি, তাই দেয় ফরমান।
ঘাত পতিঘাতে যবে, হয় না ঘায়েল,
পায়ে পরায়ে দিবে ঝিঞ্জির পায়েল।
হাসিবে হা হা করে বসে সিংহাসনে;
ভাবিছে মনে মনে মরবে কোন খানে!
কোন হেয়ালে, কোন খেয়ালে, ডাক পরে কার?
বিষাদের বাণী কর্ণ কূহরে ঢুকিবে তার!
সহসা এমন দন্ড বাণী বের হবে যবে;
তাকাবে নেত্র কোনে যাদের সম্মুখে পবে।
ঢেকুর গিলিবে বিষাদ ভারা চোঁখে;
দন্ডের বাণী ফরমান হয়েছে দেখে।
জানেনা নিজে, কোন হেয়ালে সে রয়েছে অন্ধ;
ভাবিছে দিয়ে দিলাম রিজিকের কপাট করে বন্ধ।
যে রয়েছে তাকিয়ে রবের ফরমানের দিক,
কোথা হতে আসিবে তা কল্পনার ধিক;
পাখিদের মত হবে তোমার রিজিকের বরষণ,
করে যাও কর্ম, রবের প্রতি হও হরষণ।
কোন কিছু ছুবেনা তোমায় পাবেনা আর,
মন্দ থেকে দূরে থাকো আবার।
চিন্তারা টুটে যাবে, মন খোলে হাসিবে পরাণ,
দন্ড তোমার কছে মন্দ হবে, তবে হবেনা পেরেষাণ।
তোমার ভরষা এক আল্লাহ,
যার হাতে রিজেকের ফরমান।
তাহলে কোথা ভয় আর,
শক্তিতে জাগাও তার পতি ইমান।
ঘোলা হবে চারদিক,
তবে দেখিবেনা অন্ধকার!
সবদ্বার খোলে যাবে,
ভরসা রাখো এক আল্লার।
শয়তান তোমায় দেখাবে ভয়
করতে নাফরমান;
রিজিকের ডালা লয়ে তোমার পানে
আল্লাহর আগওয়ান।
মরবেনা ততদিন তুমি এক ফোটা অন্ন থাাকিতে ভবে।
শধু কেন ভয় হয় তব, ভরসা রাখতে পারনা রবে?
বড় রাঙ্গামাটিয়া সাভার
২৩ মাঘ, ১৪২৫,