জলধি জাজিমোদরে চাঁদ
বৈরী তিমিরে গিলেছে শরীর
জ্যোৎস্নাভোগী ঘরকুনো রাত
দেখেনি তার বেদনার নীর।
স্বার্থতাপস হাড়ের সিরাপ
বিবেকে রেঁধে খায়
শুকনো পাতারা মুষড়ে ঝরেছে
চান্নির জানাযায়।
নীতির মহামারী শিবির গেঁড়েছে
বালিশের সমকোণে
আগামী জাগরণে ধানে আর গানে
কবিতা কুড়াবে বোনে।
কালোর দৌরাত্ম আলোর চোখে
সাময়িক ভ্যাবাচেকা
ষোলকলা পূর্ণিমার জোয়ারে
ভেসে যাবে গুয়ের্নিকা
চাঁদের পাটালি আধুলি করে
পুরে রেখেছি বুকে
জীবন্ত স্মারকে করিব স্বাক্ষর
নিবিড় চন্দ্রালোকে।