ভালোবাসা নামক যন্ত্রনা যে কত কঠিন
তা হয়তো ভুক্তভোগীই উপলব্ধি করতে পারে,
আর সবে কেবল স্ফুলিঙ্গের বাজিমাতটাই দেখে
তাদের কাছে দহণ যন্ত্রনাটা অব্যপ্তই থেকে যায়।
যে ভালোবাসতে পাড়ে,সে যন্ত্রনা বুঝতে জানে
আর বাকি সবাই শুধু হাসতে জানে,
ভুক্তভোগিও হয়তো তাদের সাথে হেসেই যায়
হাসির পেছনের রূপটা হয়তো আর কেউ দেখে না।
হাসতে হাসতে হয়তো এক সময় সত্যি সত্যিই কেঁদে দেয়
তখন কি আর কেউ বুঝতে পারে এটাই যে তার আসল রূপ?
যা কখনোই সর্বসম্মূখে ব্যক্ত করতে পারেনি
সধা মনের গহ্বরেই রেখেছিল।
তার হৃদয়ের নিরব কান্না গুলো নিরব'ই থেকে যায়
ঠিক বেদনা গ্রস্থ প্রকৃতির মতো,
প্রকৃতি তার কান্না গুলো যেমনটা হৃদয় পিঞ্জিরে রেখে দেয়
যা কখনো অন্য কেউ উপলব্ধিও করতে পারে না।
তাইতো আজ মানুষের সমাজ ছেড়ে
প্রকৃতির সাথে মিশতে খুব ইচ্ছে করে,
ইচ্ছে করে প্রকৃতির সাথে মিশে একাকার হয়ে যাই
যেন ভালোবাসার যন্ত্রনা অবিলম্বেই সহ্য করা যায়।
রচনাঃ২৫/০১/২০২০ ইং।
(রাত ০৮ঃ৩৫ টায়)