ঐতিহ্যবাহী ধর্মীয় উৎসব দোলযাত্রা

-------------------------------------
---------শিব পদ রায়
ফাল্গুনী শুক্লপক্ষের চতুর্দশী তিথি,
শ্রীকৃষ্ণের অবদান স্মরণে এ রীতি।
একটি কুঁড়েঘর পোড়ানো নিয়মেতে,
ছদ্মবেশে অসুর ঐ বুড়ির ঘরেতে।

অসুর ভগবানে ক্ষতির চিন্তা করে,
ভগবান বুঝে বিনাশ করে অসুরে।
উৎসবটি মেড়া পোড়ানো নামে বলতো,
তৎপরে রাধাকৃষ্ণের পূজা করা হতো।

পরে শুক্লা পঞ্চমীতে বিগ্রহ দোলায়,
আবির কুমকুম সদা রাঙানো হয়।
পরের দিন আবির মেখে হোলিখেলা,
একে অপরের গায়ে রং ছিটানো পালা।

রাধাকৃষ্ণ বিগ্রহে মঙ্গল শোভাযাত্রা,
সঙ বা হোলিরাজা সাজিয়ে বাড়ি যাত্রা।
লীলা বিষয়ে গান গেয়ে হোলি উৎসব,
মিলন সংহতি ও সৌহার্দ্য মহোৎসব।

     তাং-১৪/০৩/২৫ ইং