দিন যাচ্ছে যত আমরা দেখতে পাচ্ছি তত
আলবত সবার মুখোশ যাচ্ছে খুলে ।
আল কোরআনের প্রতিটি বাক্য অবশেষে
পুঙ্খানুপুঙ্খই যেন যাচ্ছে মিলে ।
কে সাধু কে শয়তান ? আজ নিজ থেকেই
তারা যেন দিচ্ছে সকল প্রমাণ ।
আমরাই শুধু তা মানতে উদাস থাকলাম
কতেক নামধারী মুসলমান ।
কোরআন নয়কো নিছক ধর্ম গ্রন্থ, পাঠের
নয় তো ঐচ্ছিক বিষয় ।
যাকে না জেনে জ্ঞানীগুণী ভেবে নিজেকে
দেই মহামূর্খের পরিচয় ।  
বিস্ময়ে চোখ ছানাবড়া হয় দেখলে যাতে
জীবনের সব কিছুর আছে নিপুণ বর্ণনা !
কোন মহাপন্ডিতও বলতে পারেনি এসব
কিছু তার আগে থেকেই ছিল জানা ।
পার্থিব জ্ঞানের হাজার পুস্তক পাঠেও যে
থেকে যায় প্রকৃত জ্ঞানের শূন্যতা ।
শূন্যের সামনে সংখ্যা না বসালে যেমন
পায় না তা কোন মানের পূর্ণতা ।
কোরআন কি ? হাঁ, যা না এলে পৃথিবী
আজও ডুবে থাকতো পুরো আঁধারে ।
সকল সমাজ ধর্মের সংস্কারও দেখেছি
তাই শুধু তারই আলোর ধারে ।
তাই এসো বন্ধু, এই জন্মটাকে সার্থক
করতে ও বাড়াতে জীবনমান ।
প্রাত্যহিক জীবনের কিছুটা সময় পাঠে
উপলব্ধি করি হাদিস ও কোরআন ।

রচনাকালঃ- সন্ধ্যা ৭:৪৫টা, রবিবার, ১৭ ভাদ্র ১৪৩১, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, মিরপুর, ঢাকা ।