আল্লাহ তার বিশেষ প্রতিনিধি
করেছিল যেমন নবী রসূল ।
শয়তানও তার তেমন উপযুক্ত
প্রতিনিধি নির্বাচনে নির্ভূল ।
তার প্রতিনিধি নির্বাচন পদ্ধতিও
এখন এই হালের গনতন্ত্র ।
যা দিয়ে করতে পারে সে খুবই
সুক্ষ্ম এবং গভীর ষড়যন্ত্র ।
ভোটাধিক্যের খেলা যখন শুধুই
সংখ্যা ত্বত্ত্বগত, নয় মানবিক ।
চোর গুণ্ডা ভণ্ডই জপ্রতিনিধি হয়
তাই ভোটটা পেলেই অধিক !
দণ্ড মুণ্ডের কর্তা বনে জাতিকে
সে দেয় ইচ্ছে মতন নেতৃত্ব ।
যার মাধ্যমে শয়তান সহজেই
নেয় পুরো জাতিরই কতৃত্ব ।
বিশ্বে রাষ্ট্র প্রধানদের দেখলেই
তো পাওয়া যায় তার প্রমাণ ।
যারা বেশির ভাগই স্রস্টায় নয়
সমর্পিত, রাখেও না ঐ জ্ঞান ।
ফলশ্রুতিতে হিংসা হানাহানি ও
লুটপাটে করে ভোগবিলাসিতা ।
জাতির চাওয়া পাওয়ার বদলে
ব্যক্তির ইচ্ছা পায় প্রাধান্যতা ।
তাইতো যারাই যেমন চেতনার
ধারক বাহক তাই করে প্রকাশ ।
তারা বেশিরভাগ বর্বর হয় বলে
সে দেশ জাতির হয়না বিকাশ ।
শয়তানের চাহিদার অনেকটাই
এই এদের দ্বারাই হয় পূরণ ।
জনগন তাই সর্বদাই হা-হুতাশে
করে শুধু হৃদয়ে রক্ত ক্ষরণ ।
রচনাকালঃ- রাত ১০:২৪টা, শনিবার, ২২ আষাঢ় ১৪৩১,
৬ জুলাই ২০২৪, মিরপুর, ঢাকা ।