নিকট অতীতেও শুনতাম
লজ্জা নাকি নারীর ভূষণ ।
ইদানীং দেখছি কিছু নারী
পরিবেশটার করছে দূষণ ।
কি সমস্ত তাদের বেশভূষা
কেনই বা অত সাজসজ্জা ?
যাদের দেখে সব নির্লজ্জ
পুরুষও পায় ভিষণ লজ্জা !
কাজ কর্ম তারা কি করে
কি না করে কেবা জানে !
কিন্তু চাল চলনেই বুঝায়
তারা সমাজ নাহি মানে ।
আইন কানুন পক্ষে বলেই
তারা এতোটা বেপরোয়া ।
হয়তো জানে না অসময়ে
এসবও স্রেফ কাকতাড়ুয়া ।
দিনশেষে তাদেরকেও যে
পরিবারে ফেরা প্রয়োজন ।
পরিবারই বা হয় কেমনে
যদিবা না থাকে প্রিয়জন !
আর এসকল কিছুই হলো
সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ ।
সে সমাজকে অবজ্ঞা ভরে
এরা করতে চাইছে ধ্বংস !
আর-র আমরা হাঁদারামরা
কেউ করছিই না প্রতিবাদ ।
তাই দেখতে দেখতে হলো
অবশেষে সমাজটা বরবাদ।
সে সমাজেই অসহায় হয়ে
যখন বাস করে এসব নারী ।
যাদের জন্যই এই সমাজে  
শৃঙ্খলা ছিল খুবি দরকারী ।
তাদের ভরণপোষণেই তো
খুব বেশি দরকার সুসন্তান ।
ঐ নষ্ট দেহ মনে তা হয়না
বলছে যে ওদেরই বিজ্ঞান !
অথচ কোরআনও মানেনা
বিজ্ঞানও মানেনা মানে কি?
এরা ধর্ম বিজ্ঞান কিছুই না
মানা দু'পায়া ছাগল নাকি ?

রচনাকালঃ- ১১:৫৫টা, মঙ্গলবার, ২৪ বৈশাখ ১৪৩১, ৭ মে ২০২৪, মিরপুর,  ঢাকা ।