রক্ত মাংসের দূর্গাকে দেখলে
তোদের লালসা উঠে উথলে,
তারা যদি একটুখানি করে সাজাগুঁজা ।
কামুকতার কুবাসনা নিয়ে কি
ঐ মন্দিরে তোরা যাস নাকি,
ভক্তি ভরে প্রণাম করতে হয়ে কুজা ?
জ্যান্ত দূর্গার পেলব হস্ত দুটি
বেঁধে ধর্ষণ করেছ চেপে টুটি
আর মাটির দূর্গাকে বানাচ্ছো দশভুজা ?
তাকে ডাকোও আবার মা মা,
কিন্তু হলেও যার কাকা মামা
উদ্দেশ্য তোদের সেই ললনাকে খুঁজা ?
মাটির দূর্গাকে বুঝি মা ডেকে
পশুত্বটা তোরা রাখিস ঢেকে,
আর নিত্য সর্বনাশ করিস অজস্র তনুজা !
জ্যান্ত দূর্গাদের ঘটিয়ে দূর্গতি
সুখ লাভ করিস রে আত্মরতি,
আর ঘটা করে মাটির দূর্গার দিস পুজা ?
রচনাকালঃ- সন্ধ্যা ৬:৫৮টা, রবিবার, ৩ ভাদ্র ১৪৩১,
১৮ আগষ্ট ২০২৪, মিরপুর, ঢাকা ।