চার চারটি বাচ্চার মা
পাকিস্তানি নারী সীমা ।
অন্ধ পরকীয়ায় মেতে
পরদেশী নাগর পেতে ।
রামরাজ্যে ছুটে এলো
কর্তারাও লুফে নিলো ।
স্বামী সন্তানের আর্তি
না শুনে করলো ফুর্তি ।
করল ধর্মান্তরিতকরণ
পরে বিয়ের আয়োজন ।
দেশ মাতলো উৎসবে
আনন্দে ভাসলো সবে ।
বিশাল সাফল্য অর্জন
করল বলে কত গর্জন !
মিডিয়ায় প্রেম বন্দনা
করে বলছে এ মন্দ না ।
স্বয়ং ওদেরই জগন্নাথ
বাচ্চাদের করল অনাথ ।
যেন হিন্দুত্ববাদের জয়
যবনদের চির পরাজয় ।
ওদের সাফল্যের ঝুড়ি
যদিও পেল একটি নুড়ি ।
মুসলমানদের কলিজায়
যাতে আঘাত হানা যায় ।
পাওয়া মাত্রই গিললো
যে-ই না সেটা মিললো !
পাকিদের প্রতিক্রিয়ায়
বিকৃতি সাংবাদিকতায় ।
তাতে দেখালো উগ্রতা
যদিও ছিল মানবিকতা ।
অথচ নিজেদের দেশে
বিয়ে করে ভালোবেসে ।
মুসলিমকে হিন্দু মেয়ে
বিষাদে যায় যে ছেয়ে ।
স্বয়ং দেশেরই কর্তাগন
করবে তাদের নির্যাতন ।
অবুঝদের প্রেমের বলি
হয় যে মুসলিম সকলি ।
এজন্যে মুসলিম নিধন
মহোৎসবে চলছে এখন ।
ঠিক সেই সময় প্রাণদণ্ড
তাদের দিচ্ছে উত্তরাখণ্ড ।
সেসব হলুদ সাংবাদিক
তাকাবে না তো সেদিক ।
এমনি যাদের অভব্যতা
তারাই শেখাচ্ছে সভ্যতা !
কত করবে কর অবিচার
প্রভূই করবেরে সুবিচার ।
অত্যাচারের হবে বিনাশ
তাইতো বলছে ইতিহাস ।
রচনাকালঃ- সন্ধ্যা ৭:২৫টা, বৃহস্পতিবার, ২৯ আষাঢ় ১৪৩০, ১৩ জুলাই ২০২৩,