এ আবার কেমন ধর্ম, বুঝি নাতো তার মর্ম
শিষ্যদেরকে গুরুরাই বলে কর গিয়ে কুকর্ম !
তাই পার্বণদিনে নারী মদে করে মৌজমাস্তি
নেই যে ভয় পেতে ওদের পরকালীন শাস্তি !  
ভিন জাতির জানমাল, আনতে বলছে লুটে
সংখ্যালঘুকে আক্রমণে গুরু শিষ্য যায় ছুটে ।
সেই ধর্মকে আবার ওরা ঘটাতে সম্প্রসারণ
ছলে বলে কৌশলে তাই চালাচ্ছে আগ্রাসন ।
ভিন জাতের নারীদেরকে করতে বলে ধর্ষণ
অর্থ ও প্রশিক্ষণ দিয়ে করে আশীর্বাদ বর্ষণ ।
কিংবা কৌশলে পতিতালয়ে করছে পাচার
বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে আছে কোথাও এমন ধর্মাচার ?
পাপ করেও লাভ করতে চায় অশেষ পূণ্য
এ কেমন ধর্ম হায়, এতোই অন্তঃসার শুন্য !
যা কিনা পরিচালিত হয় নষ্ট রাজনীতি দ্বারা
তথাকথিত শিক্ষিতরাও আমোদে আত্মহারা !
খাদ্য পানীয় সংস্কৃতি দৃষ্টে গা করে গিরগির
তাতে লজ্জা তো নেই আরও উঁচু করে শির !
কুসংস্কার সংস্কার করেও যা আছে বিদ্যমান
তাতেও কিছু আঁতেলরা খুঁজে পাচ্ছে বিজ্ঞান !
গুটিকয়েক পাগল ছাগলকে ধর্মান্তরিত করে
বিশ্বজুড়ে তো বিশ্বজয়ের উল্লাসে ফেটে পরে !
অথচ তাদের কত গুরুরা ঐ ধর্ম ছেড়ে গিয়ে
অতীত জীবনের ভুলগুলো বেড়াচ্ছেও শুনিয়ে ।
তবু গুরুহীন শিষ্যেদের ঐ ধর্মে অন্ধ বিশ্বাস
তাকেই শ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে দিচ্ছে বাঁচার আশ্বাস ।।

রচনাকালঃ- বিকাল ৫:৪৭টা, মঙ্গলবার, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, মিরপুর,  ঢাকা ।