বিশ্বনবী (সাঃ)

বিশ্বনবী (সাঃ)
প্রকাশনা যৌথ সংকলন
প্রকাশনী নব সাহিত্য প্রকাশনী
সম্পাদক মোহাম্মদ আফজাল হোসেন মাসুম
প্রচ্ছদ শিল্পী কারুধারা
স্বত্ব সম্পাদক
প্রথম প্রকাশ জুলাই ২০১৯
সর্বশেষ সংস্করণ ১ম
বিক্রয় মূল্য ২৫০
বইটি কিনতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন

সংক্ষিপ্ত বর্ণনা

এই গ্রন্থটিতে বাংলাদেশের মুসলিম ও হিন্দু কবিদের অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে এক অন্যন্য বৈশ্বিষ্টের মাত্রা সংযোজন করেছে। আল্লাহ ও তাঁর রসুলের প্রসংশা বা স্তুতিমূলক গ্রন্থ সম্পাদনা করা অনেক আনন্দের,অনেক আবেগের। “বিশ্বনবী(সাঃ)” কাব্যগ্রন্থটি একটু ভিন্ন মাত্রায় সাজানো হয়েছে।
প্রিয় পাঠক,আমি প্রবীণ ও গুনী কবিদের উর্বর চারণভূমিতে নবীন কবিদের সম্ভাবনাকে বপন করার একটা প্রয়াস চালিয়েছি মাত্র। আমার দৃঢ় বিশ্বাস নবীনরা এই সম্ভাবনার চারণভূমিতে অঙ্কুরোদগম হয়ে বাংলা সাহিত্যে একদিন মহীরুপ ধারন করবে।উজ্জল তারকা হয়ে সাহিত্যোকাশে আলো ছড়াবে। আমরা শুধু একটা পথ রেখা অংকন করে গেলাম। এ রেখা ধরেই এরা এগিয়ে যাবে বহুদুর বহুপথ। আকাশ দেখিয়ে দিলাম,এরা নিজেরাই সেই আকাশে মুক্ত ডানা মেলে বিহঙ্গের ন্যায় উড়বে।
প্রতিটি লেখাই একজন লেখকের কাছে সন্তান সমতুল্য। কবিতা সব সময় মঙ্গলের কথা বলে,সুন্দরের কথা বলে। এই কাব্যগ্রন্থটির প্রত্যেক কবিই তাঁর নিজস্ব সৃজনশীলতা ও স্বকীয়তার মাধ্যমে নিজের প্রতিভা বিকাশ করে কবিতা লিখেছেন । প্রত্যেক কবিই তাঁর কবিতার মাধ্যমে সমাজের অন্ধকার,অনিয়ম সাহসিকতার সাথে দূরে ঠেলে দিয়ে ঘুণে ধরা সমাজে আল্লাহ ও রাসুলের অমিয় বাণীর মাধ্যমে আলো ছড়াতে চেয়েছে। বইটিতে কবিদের সেই আলোকদীপ্ত আকাংখাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে, কতটুকু সফল হয়েছি তা বিচারের ভার পাঠকের উপর দিলাম।ভুলের উর্দ্ধে কেউ নয়। তাই ভুলের দিকে না তাকিয়ে সবাইকে এমন একটি মহতি উদ্যোগে এগিয়ে যেতে সাহস ও অনুপ্রেরণা দিন।
যে সব গুনী কবি তাঁদের মূল্যবান কবিতা দিয়ে “বিশ্বনবী(সাঃ)” কাব্যগ্রন্থটিকে সার্থক করে তুলেছেন তাঁদের প্রতি রইল রক্তিম শুভেচ্ছা ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। মহান আল্লাহ আমাদের ক্ষমা ও মার্জনা করুক এবং আমাদের এই ছোট্র উদ্যোগকে কবুল করুক। বইটির পাঠক নন্দিত হবে আশা করছি। আমিন।
সম্পাদক

মোহাম্মদ আফজাল হোসেন মাসুম
(লেখক,কবি,ছড়াকার ও গীতিকার)

ভূমিকা


সকল প্রশংসা মহান সৃষ্টি কর্তার যার অশেষ রহমতে দীর্ঘ অপেক্ষার প্রহর শেষে বহুকাঙ্খিত আল্লাহ ও নবী প্রেমিক কবিদের প্রাণের যৌথ্য কাব্যগ্রন্থ “বিশ্বনবী(সাঃ)” প্রকাশ করতে পেরেছি। এই গ্রন্থটিতে বাংলাদেশের মুসলিম ও হিন্দু কবিদের অংশগ্রহণ নিঃসন্দেহে এক অন্যন্য বৈশ্বিষ্টের মাত্রা সংযোজন করেছে। আল্লাহ ও তাঁর রসুলের প্রসংশা বা স্তুতিমূলক গ্রন্থ সম্পাদনা করা অনেক আনন্দের,অনেক আবেগের। “বিশ্বনবী(সাঃ)” কাব্যগ্রন্থটি একটু ভিন্ন মাত্রায় সাজানো হয়েছে।
প্রিয় পাঠক,আমি প্রবীণ ও গুনী কবিদের উর্বর চারণভূমিতে নবীন কবিদের সম্ভাবনাকে বপন করার একটা প্রয়াস চালিয়েছি মাত্র। আমার দৃঢ় বিশ্বাস নবীনরা এই সম্ভাবনার চারণভূমিতে অঙ্কুরোদগম হয়ে বাংলা সাহিত্যে একদিন মহীরুপ ধারন করবে।উজ্জল তারকা হয়ে সাহিত্যোকাশে আলো ছড়াবে। আমরা শুধু একটা পথ রেখা অংকন করে গেলাম। এ রেখা ধরেই এরা এগিয়ে যাবে বহুদুর বহুপথ। আকাশ দেখিয়ে দিলাম,এরা নিজেরাই সেই আকাশে মুক্ত ডানা মেলে বিহঙ্গের ন্যায় উড়বে।
প্রতিটি লেখাই একজন লেখকের কাছে সন্তান সমতুল্য। কবিতা সব সময় মঙ্গলের কথা বলে,সুন্দরের কথা বলে। এই কাব্যগ্রন্থটির প্রত্যেক কবিই তাঁর নিজস্ব সৃজনশীলতা ও স্বকীয়তার মাধ্যমে নিজের প্রতিভা বিকাশ করে কবিতা লিখেছেন । প্রত্যেক কবিই তাঁর কবিতার মাধ্যমে সমাজের অন্ধকার,অনিয়ম সাহসিকতার সাথে দূরে ঠেলে দিয়ে ঘুণে ধরা সমাজে আল্লাহ ও রাসুলের অমিয় বাণীর মাধ্যমে আলো ছড়াতে চেয়েছে। বইটিতে কবিদের সেই আলোকদীপ্ত আকাংখাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা করা হয়েছে, কতটুকু সফল হয়েছি তা বিচারের ভার পাঠকের উপর দিলাম।ভুলের উর্দ্ধে কেউ নয়। তাই ভুলের দিকে না তাকিয়ে সবাইকে এমন একটি মহতি উদ্যোগে এগিয়ে যেতে সাহস ও অনুপ্রেরণা দিন।
যে সব গুনী কবি তাঁদের মূল্যবান কবিতা দিয়ে “বিশ্বনবী(সাঃ)” কাব্যগ্রন্থটিকে সার্থক করে তুলেছেন তাঁদের প্রতি রইল রক্তিম শুভেচ্ছা ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। মহান আল্লাহ আমাদের ক্ষমা ও মার্জনা করুক এবং আমাদের এই ছোট্র উদ্যোগকে কবুল করুক। বইটির পাঠক নন্দিত হবে আশা করছি। আমিন।
সম্পাদক

মোহাম্মদ আফজাল হোসেন মাসুম
(লেখক,কবি,ছড়াকার ও গীতিকার)

উৎসর্গ

ইসলাম প্রতিষ্ঠায় যুগে যুগে সে সব মানুষ শাহাদত বরণ করেছেন তাঁদের প্রতি “বিশ্বনবী (সাঃ) কাব্যগ্রন্থটি উৎসর্গ করলাম।

কবিতা

এখানে বিশ্বনবী (সাঃ) বইয়ের ৭টি কবিতা পাবেন।

   
শিরোনাম মন্তব্য
ঈদ মোবারক
তপস্যা
নামাজ পড়
প্রত্যাশা-১
প্রার্থনা ২ ১৪
বিশ্বনবী (সাঃ) ১৮
মুক্তির অন্বেষায় ১২