"বাঙালির হাওয়া গাছে গাছে ফিসফিস করে,
একজন কবির মৃদু স্বাচ্ছন্দ্যের বাণী বহন করে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, এমন একটি নাম যা খুব পরিচিত,
ভাষার মাস্টার, বাধ্য করার মতো গল্পকার।

গীতাঞ্জলির গানের সাথে, তিনি প্রেম এবং আলোর গান গেয়েছিলেন,
সকালের আনন্দে একজন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী।
তাঁর কলম সৌন্দর্যে নেচেছে, তার হৃদয় আগুনে ভরা,
যেমন তিনি লিখেছেন স্বাধীনতা, এবং আত্মার গভীর আকাঙ্ক্ষা।

শান্তিনিকেতনের আশ্রমে সে তার শান্তির বাসা খুঁজে পায়,
সৃজনশীলতার জন্য একটি আশ্রয়স্থল, যেখানে তার আত্মা বিশ্রাম নিতে পারে।
জলসার ছন্দ, বাউলের ​​প্রাণময় দীর্ঘশ্বাস,
তাঁর লেখাকে অনুপ্রাণিত করে, যেমন মহাবিশ্ব তাঁর চোখের দেখা মেলে।

ওহ, ঠাকুর, তোমার উত্তরাধিকার বেঁচে আছে,
কবির গানের শক্তির প্রমাণ।
প্রতিটি লাইনে, আপনার আত্মার একটি টুকরা উড়ে যায়,
একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র, যেটি আমাদের সারা রাত পথ দেখায়।"


"বাংলার মাটিতে, যেখানে গঙ্গা বয়ে যায়,
একজন কবির জন্ম হয়েছিল, যার হৃদয় জ্বলে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, অনুগ্রহের সমার্থক একটি নাম,
শব্দের একজন মাস্টার, যা মহাবিশ্বের মুখ এঁকেছে।

প্রতিটি আয়াতের সাথে একটি ছবি ফুটে ওঠে,
সৌন্দর্যের একটি পৃথিবী, যেখানে ভালোবাসা কখনও পুরানো হয় না।
তাঁর কবিতা মানুষের হৃদয়ের গভীরে যাত্রা,
অর্থের অনুসন্ধান, যেখানে আত্মা তার শ্বাস খুঁজে পায়।

তার চোখে পৃথিবীটা ছিল বিশাল ক্যানভাস,
রঙের একটি ট্যাপেস্ট্রি, যেখানে ভালবাসা ছিল হাতে সুতো।
তিনি একটি আখ্যান বুনেছেন, আশা ও স্বাধীনতার ডাক,
শব্দের একটি সিম্ফনি, যা তাদের সকলের মধ্য দিয়ে প্রতিধ্বনিত হয়েছিল।

ওহ, ঠাকুর, তোমার কথা ঐশ্বরিক দান,
জ্ঞানের ভান্ডার, চিরকাল জড়িত।
প্রতিটি লাইনে, আপনার আত্মার একটি টুকরো উড়ে যায়,
একটি উজ্জ্বল নক্ষত্র, যা আমাদের সারা রাত পথ দেখায়।।"