সমাজের খেয়ালী মানুষগুলোর, সে কি বেখেয়ালী আত্যাচার!
খেয়ালের বসে, বসে বসে কত শত চিন্তার আবেগী ব্যবহার!
হুট হাট হঠাৎ, করে কখন কি যে, বোঝে না সে নিজে।
কখন কাকে লাগিয়ে দেয় কৃত্রিম জরুরী কোন কাজে।
কখনো কখনো কোন ছোটখাট কাজে,
তুমুল ব্যস্ততা, সকাল-বিকাল রেখে, সাঁঝে,
সারাদিন তোড়জোড় যেন যুদ্ধের দামামা বাজে,
দিন শেষে ধীরে বলে, এসব লাগবে না আজ কাজে।
সব শেষে আবেগী সে মানুষেরা বনে যায়,
ভিতিকর, ঘৃণিত, তাদের কাছে যারা অসহায়।
শত ভালো দামি কাজ আর সমাজ ত্রাতা সাজায়,
কি লাভ তাতে যদি যুলুমের দাগ লেগে যায়?
সমাজে এমন মানুষের আজ অহরহ বিচরণ,
যদিও এ যুলুম তারা ভেবে নেয় সাধারণ।
নিজের মনের মতো যুলুমের সংঙ্গাটা অকারণ,
প্রভুর দেওয়া ধারণাকে, উচিৎ হৃদয়ে করা ধারণ।
হতে পারে কাজের ক্ষতি, হতে পারে দ্বীনের ক্ষতি,
জুলুমের চেয়ে তা নয় কোনো ভাবে বেশি অতি।
তাই আজই হোন সচেতন নিজ কৃত কর্মের প্রতি,
যুলুমের বিচারে দেবে না প্রভু ছাড় কোন মতে এক রতি।