মহাকালের পথে বেড়ানো শেষ হলো বুঝি !
খুঁজে ফিরি ,যার চোখে ছিল সর্বনাশের ছবি
কবিতা খাতায় তন্ন তন্ন করে কবিতা খুঁজি,
শুধু ক’টা হাড়সর্বস্ব প্রাণীর চিৎকার সবি ।
পারিস না,লিখতে গেলি কেন ,না জেনেশুনে ?
পৃখিবীর আস্তাকুঁড় থেকে আমায় তুলে এনে,
নষ্ট করলি প্রেম ভালবাসা আর এই আমারে ।
ড়াইরীর সাদা পাতায় আঁকিবুকি করে ভরে,
শহর জনপদে কত শত অলংকরণ ঘুরে ফিরে,
পেলাম না শব্দ,অলংকরণ,ছন্দ,মাত্রা বহুদূরে ।
ভালবাসার বুকে ঘৃনার হাতছানি, হতাশার আমি সুর
বাজে যন্ত্রণার বাদ্য, মাতাল চোখে রাতের শেষ প্রহর
বল,কি নামে ডাকব তোকে অস্পৃশ্য এজগতে,
পারলিনাতো ভালবাসায় আপণ করে বাধতে !
বুকের খাচাঁয় মনের ভিতর জ্বালাও পোড়াও চলছে এখন ,
সভ্যতার মোড়কে অসভ্য কিছু দোলকি চালে চলছে যখন ।
হৃদয়ে স্বপ্নের পরিসীমায় ভাবনার তলানি নেই –
যে অক্ষর গুণে গুণে রঙীন ধৃষ্ঠতায় সাজবেই,
নেই তো কোন স্বপ্নের বাধ্য সীমারেখা
কবিতা কোথায়, বসে শুধু আমিই একা ।