কপাল পোড়া দাম্ভিকতা দের নিয়ে এক কোনে বসে আছি। পাথরের ফাটল দিয়ে জল ছুটে যায় উল্লাসে, জমদগ্নির মতো তপস্যারত হয়ে করি হোমধেনুর প্রত্যাশা। বছরের যুগলময় দিন গুলো আমাকে ভেঙচি কাটে। ভেঙ্গে যাওয়া দুধ দাঁত সেই কবেই ইঁদুরের গর্তে দিয়েছি, কুলোর হাওয়া প্রত্যাখ্যান করেছি হাড়ভাঙ্গা নৃত্যের দ্বারা। তথাপি ভাগ্যের ছক কাটা ঘরে শব্দছকের ভুলভুলাইয়া, আঙুলের ডগায় খিল্লি করে গ্রহ-নক্ষত্রের দল।
অংকের খাতায় পিতাকে-অতিক্রম করেছে পুত্রের বয়স। প্রত্যেকটি হৃদয় চুরির মামলা নাস্তানাবুদ করেছে আমাকে।
দ্রৌপদীর স্বয়ংবরে লক্ষ্যভেদ-
অর্জুনকে পরাজিত করব বলে তিরের ফলার বদলে বড়শিতে কাঁটা বেঁধে যাই। প্রতীক্ষিতা বান্ধবীর দল দূর থেকে কু বাক্য উচ্চারণ করে,রুটির টুকরো আমার নাকের দিকে চলে যায়। ফন্দি আঁটি আর একটা শ্রীকৃষ্ণকীর্তন লিখব, কিন্তু আমার আকাঙ্খী যে পুকুর ঘাটে কাপড় কাচে না...