প্রকৃতির কোলে নারী  তোমার হলো আবির্ভাব                                                      
জৈবিক প্রয়োজনে তোমাতে জাগে রোমান্টিক ভাব
নারী শরীরের খাজে, পুরুষ খোঁজে প্রেমের ঠিকানা                                                                 রমণে নারী পুরুষত্ব ছাড়া অন্য কিছুই বোঝে না ।

নারী যখন পুরুষের মনে প্রিয়তমা হয়ে ওঠে                                                                    
তখন সে শুধু তৃষিত আত্মা, পিপাসার সমুদ্দুর                                                                                                                            মনে মনে গাঁথে মালা, হৃদয়ে হৃদয়ে বাঁধে সুর
বলাকার মতো  ভেসে চলে যায় অজানার পথে।

প্রিয়ার বিরহে ব্যথাতুর প্রান হয়েছে মহিমা হারা
কে না চাহে হেন জলদ মেলায় মিলিতে প্রিয়ার সনে
কার অন্তর হেন জলাধারে মিশে স্রোতের প্রবল টানে
রহিয়া একাকী  ঘাটে, যে তটিনী বহিছে পূন্য ধারা।

দিবা-নিশি ঘিরে হৃদয় মন্দিরে,স্বপ্নের অধিষ্ঠান
মনে উচাটন ভাব, ক্লান্তিহীন চাওয়া, অলীক কল্পনা
তুমি অনন্যা, তুমি বিহনে হৃদয় কাপানো যন্ত্রনা
হৃদয় ভুবনে বয়ে চলো গোপনে, তুমি অনন্তপ্রান।

দেশ থেকে দেশান্তরে উড়ে যায় পাওয়ার আশায়                                        
মোহনীয় রূপে, চাঁপা সৌরভে মন মুগ্ধতায় আকুল
অদেখা টানে, নিশিতে ভ্রমনে,পুরুষ হারায় দূকুল                                                                                                                                                      
স্বপ্নে, কল্পনায় হারিয়ে যেতে চায় সুদুর নীল নীলিমায়।                                                                              

মোহ যায় খসে, প্রিয়া বলে এসে, সময় তো আর নাই
শরীর বিহনে, নারী মননে, কভূ প্রিয়তমা নাহি হয়
“মেঘদূত থেকে অবদূত” যতো কবিতা চিত্রকলা ও গানে
অঙ্কিত যতো প্রিয়তমা রূপ,লুপ্ত হয়েছে দেহের টানে।