হৃদয়ের পবিত্র ক্যানভাসে রামধনুর সাত রঙ দিয়ে,
এঁকে ছিলাম আমাদের আগামীর একশত বছর।
একাকিত্বের গভীর অন্ধকারে নিমজ্জিত জীবনে,
তুমিই ছিলে ভরসা যোগ্য উজ্জ্বল নক্ষত্রের আসর।

সেই আলোর ছটায় নিজেকে আপাদমস্তক রাঙিয়ে,
মরুভূমিতে মরিচিকার মত সুখের সন্ধান করে ফিরি।
নিজের স্বপ্ন গুলো তোমার নিকট সম্পূর্ণ সঁপে দিয়ে,
নিশ্চিন্তে আত্মহারা আমি,পাড়ি দিই সাগর হতে গিরি।

ঐ ফুলের মত ভয়ংকর সুন্দর লাজুক মিষ্টি মুখশ্রী,
তীক্ষ্ণ দাঁত বেড় করে বুকের তাজা রক্ত খেতে চায়।
কেমনে বুঝবে কিশোর মায়াবিনীর নিখুঁত ছলাকলা,            
অবুঝ সরল প্রেমিক হৃদয় মগ্ন কৃত্রিম ভালোবাসায়।

যে রাত প্রেমের জোয়ারে ভেসে পাখির ডাকে ভোর হত,
জোনাকিরা কবিতার জলসা জুড়ত বট বৃক্ষের পাতায়।
সে রাতের পরিসমাপ্তি হয় বেদনা মিশ্রিত অশ্রুবিন্দু দ্বারা,
পুরানো স্মৃতি গুলি মুছে ফেলার বারেবারে ব্যার্থ চেষ্টায় ।