দীপ্ত কিরণের আলো সোনাগাজী, বরগুনা কিংবা , আমার ঘরে নেই কোথাও বাংলাদেশে । আজ সুর্য গ্রহণ,
তাই স্পর্শ'কাতর মাটিতে ঢেলে দাও মনুষ্য রং।
শৈল্পিক স্বর্গে সোহাগি বরণের মত নকশা করো রামদা দিয়ে।
                                                                   আমার পিঠে,হাতে ও পায়ে ।                                 তবে নকশা করো না আমার চোখে বুকে,                   চোখ, সেখানে মায়ের আদর আর বুকে প্রিয়তার বাস। বিব্রত পতনে তুমি ছিলে আমারই রতন!
উচ্চ শিখরে পড়ুক সূর্যের তাপ, গলে যাক পাথর ।
থাকুক পড়ে মর্গে আশাহত আত্মা!                      
                                                                  
                                                                  
  হাতে ছিলো একসময় সোনালি  আগ্নেয়াস্ত্র,
সূর্যপোড়া আগুনে জ্বলা দুচোখ ।
বুক পকেটে বারুদ রেখে  যেতাম মিছিলে।
দুঃশাসনের বেনেট বুলেটে বজ্র কন্ঠে শ্লোগান ছিল, নিপাত যাক,নিপাত যাক। এই তুমি রুখে দাড়ালেই বিদ্রোহ ,রুখে দাড়ালেই একাত্তর।