ছাইইইইইইইইইইইইইই
প্রনব মজুমদার

( এক পঙতি তে কি কবিতা পুরো হয়?
/অগ্রজদের পথে হাঁটি অবচেতনায়)

কবিতার মন্দিরে মন্দিরে ঘুরি  ঈশ্বর-পঙতি কে মাথা নুইয়ে গড় করি


পায়ে ঘাসফুল মাথায় তারা পেয়েও মানুষ সর্বহারা


ছায়ারা সবসময় দোলে আর আলো কে ব্যর্থপ্রমিক বলে


একগাল হাসলে বোঝা যায় দাঁত অভিজাত নাকি হা-ঘরে


চটিজোড়া পড়ে আছে পাশে পা দুটো আলতা মাখছে আদরে


ঢেউয়েরা আসে যায় কিছুই না নিয়ে অভিমানে ফিরে যায়


দিন আনি দিন খাই বিষটুকু ফেলে অমৃতটুকু দিয়ে সমাজ সাজাই


মানুষ চলে গেলে সন্তাপ হাহাকার ছাই দিয়ে লেখা হয় লষ্ট ফর এভার


সূর্যাস্ত হয় অন্ধকার ঘরে চাঁদ এসে উদোম হয়ে রাত কাটায় অবলীলায়


বিবর্ণ ডাইরীর মলাটে ঠোঁটের  ছাপ ভেতরে যুবক মনের অভিলাষ