তুই নামাজ রোজা,পুজা ধ্যান বেশ
পশু বলি মক্কা মদিনা,মন্দির বুঝিস
দাড়ি-টুপি-জুব্বা-ধু্তী,উপস থাকিস
রাসুল-দেবতা,আল্লাহ ঈশ্বর প্রার্থনা
তোকে আমি করি ঘৃণা,উল্লুক তুই বদ
এত রক্ত দেখেও,পক্ষ ঘাতকের-সুঁই।

তোর কলম রক্ত,দেখেনা ইবলিশ
শকুনের উপমায়, পদ্য লিখে হাসছিস!
নমরুদের অনুসারী,তুইরাতকানা কি?
মানুষ মারলো যেথায়, সেথায় রক্তেনদী
এসব তোর কি সব,অজানা ফেরাউন?।

তোর গান-অভিনয়,তেলে কৌশল
লাশেস্তুপ রক্তস্রোত,পাষাণীর বিনয়
রিফুজির লাগি ওরে, লাগে তোরএত!
একাত্তর হানাদার,বুঝিস যত ভালো
স্বৈরাচার হিটলার,-তা বুঝিসনা কেনো
মানবতা কোথায়, থাকে তুই খোঁজ।।

কসাই এর প্রস্থানে,তোর মায়া অনুভব
তবে বল তুই কি,আরো রক্ত নদীচাস
তুই উগ্রতা প্রশ্রয় দিস, নিজে ফেরেস্তা
প্রাণহানি হোক সব, গদিচ্যুত নয় কোন
তুই রেল স্টেশন পড়া, গন্ধ পাস নাকে
মানুষ পোড়া-মৃত্যু,দেখিসনা না দেখে।

তুই সুশীল-সংস্কৃতি, চর্চায় যেন মহান
রণে শহীদ মাত্রি, মরলো নওজোয়ান
মানতবতা চেতনার,এত শত বুলি কথা
যায়না দেখা থাকেনা, যখন মাথার খুলি
তোকে ঘৃণা করি দালাল,পতিত শাবক
লুটুপুটে-দেওলিয়া দেশ,-করিস বক বক।।