দীর্ঘশ্বাসের সীমানায় নেমেছে ঘোর অন্ধকার
প্রতি ঢোকে গড়িয়ে নামছে ঈশ্বরের জিকির
ধ্বনি থেকে প্রতিধ্বনিতে কেঁপে ওঠে রাতের গহ্বর।
আবছা আলোয় চিরচেনা ফজর কিংবা খানিক বাদে শিশির স্নাত ভোরের কতোটুকুই তফাৎ? তবু অকারণে
কেন যে ফিকে হয় ভোরের আলো! জানা নেই কারো।
তবুও দেখি রাত নামার আগেই চোখে খুউব অন্ধকার নামে
তখন চুপি চুপি সুতোহীন শরীরে শুধুই শীৎকার অনুভুত হয়
অথচ ঈশ্বর আর আমি ব্যাসার্ধের বিন্দুর ব্যবধানে দু'জন।
কেউ কাউকে বুঝিনা বুঝতেও চাইনা উন্মাদের মতো
শুধুই দু'জন দু'জনকে দীর্ঘ চুম্বনে পুড়াতে থাকি নিভৃতে।
যেখানে কোন গল্প লেখা থাকেনা, শুধুই ঝরে পড়া--
গাছের হলুদ পাতার মতো মৃত্যুর কাব্য লেখা হয়।