আমাকে বদমেজাজি বলে কেউ কেউ মানুষের মধ্যও ভয় ঢুকিয়ে দিছে। অথচ আমার আদর্শবান রসুল আমাকে হাসিমুখে কথা বলার নির্দেশ দিয়াছেন। আমি হাসিখুশি- মিসুক।
আবার কেউ অহংকারী বল নিন্দা করে বেড়ায়। অথচ একমাত্র আল্লাকেই অহংকারে ভালো দেখায়, আমাকে না। আমি তো অহংকারী রবের গোলাম, গৌরব তো থাবেই। যেহেতু আমার মালিকের চাদর কিবরিয়া।
আবার কেউ কেউ মিথ্যা অপবাদ দেয় আমি নারী বিদ্বেষী, অথচ নবিজির সেরা পছন্দিয় ৩ টি বস্তুর মধ্য ইহা অন্যতম।তা সত্ত্বেও মা সম্মানিত,মর্যাদাসম্পন্ন।
আবার কারো কারো মুখে শোনা যায় আমি ব্যয়কুন্ঠ। তাহারা কি দেখে না আমি বদান্য,উদার।
সেদিন শুনলাম এক গুরু মশাই আমাকে জলাঞ্জলি বলে অবিহত করেছেন। তাহার কাছে আমার বার্তা আমি অপচয়কারী নয়। আমি মিতব্যয়ী।
আবার এক দল আমাকে দুর্বল-চরিত্রহীন বলে দোষারোপ করতে চেয়েছে, আমি তাদের কে সপরিচয়ে প্রভাবশালী বলে আতঙ্ক,উদ্বেগ তৈরি করতে চাই না। আমি তাদের বলতে চাই আমার ত্রাণকর্তা সকল ক্ষমতার উৎস,মহাপ্রতাপশালী।
কিছু সম্প্রদায় আমার সম্মান হরণ করতে চায়, তারা কি জানে না আল্লাহ মহাসম্মানিত, তিনি ইজ্জতের মালিক। আর আমি তো তাহার প্রস্তুতকরণ নির্মিত গঠন। তিনি আমার রক্ষাকর্তা।
আপনাদের ক্ষুদ্র লেখক মোঃ রাকিবুল হাসান। ফার্মগেট, তেজগাঁও ১ নং রেলগেট। তেজগাঁও কলেজ।