লছমিরে দান লিবি ত পরান খুইলে কথা কইবি না ?
সে কথথা বইল্ব কি পকারে করতা ? উ যে ছাত ছাতটা মাসের পুয়াতি। প্যাটে ওর ছাত মাসের ছোল !
ছোল ? ছোল কিসের রে ব্যাটা ? তুই কি জানিস , তর বুয়ের চ্যালা হবে কি মেয়েয়ে? ব্যাটা গরধপ? ক্যাবল মজা লুটিস বউয়ের কামাই খেয়েয়ে!
হ করতা। মাথা নাড়ে বারে বার লছমির স্বামী । করতা মানুষ ত নয় দেব্বতা!
তুর বুউরে কথা কইতে দে ব্যাটা । শুনিছ নাই -
ছরকারের যত মাথথা ব্যথা এই তুদের মত মানুছদের নিয়ে । এই তুর বহুদের মত মেয়েমানুষদের নিয়ে।কথথা কইতে দে উদেরকে ! মনের জত্ত কথথা!
হ করতা । মাথা নাড়ে বারে বার লছমির স্বামী । করতা মানুষ ত নয় দেব্বতা!
এ লছমী –তু ত এবার কিচু বুল । বুবা হয়ে গেলি নাকি রে !বুবা হয়্যা গেলি
ত দান নিবি কি করে ? দান নিবি ত পরান খুলে কথা কইবি না । আচ্ছা কথথা না কইতে ইচ্ছা করে ত একডু হাছ । একডু হাচ পরআন খুলে ।
প রান ভ ইরা দেখি !
করতা ,উহার প্যাটে ----!
থামত ব্যাটা , প্যাট প্যাট কইরা কত উছিলা দিবি । তু কি বানরের প্যাটে হহইয়াছিস? মাটির প্যাটে ? নদ্দীর প্যাটে ? এই লছমীর মতই ত মাইইয়া মানুস ছিল তর মা !
মুর মা ? সে ত ঢের ঢের ছুন্দরি ছিল করতা। কুত্থ্যায় লছমী আর কুত্থ্যায় মোর মা !রাম রাম রাম ! স্বর্গাসীন মায়ের উদ্দেশ্যে বার কয়েক কপালে হু হাত ঠেকায় লছমির স্বামী !
তুর বুবা বহুকে লয়ে তুই ঘর যা ব্যাটা । ঘর জা । কথা না কইলে , হাছি না দিলে পয়াতির কে খেতি হয় , বুজা উকে !
এই লছমী , লচমী ! তুই কথা ক । হাছ । করতার কথা গায়ে লাগে না তর ? ডর লাগে না ?
লছমী কথা কয় না । হাসে না ।সাত সাতটা মাসের পুয়াতি সে ।