সেই রাত্রির নির্জন পেঁচার মতো ফিরে এসো
ফিরে এসো হেমন্তের বাতাসে;
সেই উজ্জ্বল আলোর মিতভাষণ নিয়ে
পৃথিবীর ঘরে এক মানবাত্মার কাছে!

আমার তারও ঢের আগে এসেছিলে তুমি
তারপর কোথায় কোন বিহনে হারায়েছ;
যেন ও-ই দূর মেঘের আঁচলে তুমি লুকায়েছ
বছরের পর বছর গড়ায় দেখি নাকো মুখ!

মাঝে মাঝে মনে হয় কোনো দূর থেকে
চন্দনকাঠের ঘ্রাণ শ্মশানের মৃত স্তুপ;
ভেসে আসে বনচারী বাতাসের শোঁশোঁ শব্দে
আমরা যেন সে আগুনেই জ্বলছি পার্থিব জগতে হায়!