বিকেলের এই সোনা ঝরা রোদে
কচিকাঁচা আর শিশুরা মিলে
থাকতেও পারে একটা দলে
কচি মনের বুড়ো।
দুরের ওই কলাই শাকের মাঠে
বিলে-ঝিলে নদীর ঘাটে-বাটে
আমার তা আজও মনে পড়ে
অবসরে আনন্দ পাঠে-
আজও মনে পড়ে।
অদূরে ওই শ্রীনদীর বুকে
দেখা যায় যে লোক কত
শোল-বোয়াল-টেংরা-পুটি
আমিও ধরেছি যত।
পুকুর পাড়ের ওই আমের বনে
খেলেছি নানান রংএর খেলা
আনমনে বসে মাটি দিয়ে
বানিয়েছি গজা রসগোল্লা-
পেড়া আরও পানতোয়া।
বন্যার জলে কলা গাছের খেয়া
টাকার বান্ডেল কাঠালের পাতা
বসাতাম বৈশাখী মেলা।
আরও আছে-
চাঁদনী রাতে কুটোর ভীতর
লুকোচুরি খেলাখেলি
আর ! আর পড়া ফাঁকি দিয়ে
ঘুমের অঞ্জলী।
রচনাকাল ঃ ০৮-০৩-২০০৯
স্থান ঃ যশোর