ভাগ্য বিড়ম্বনায় বিষন্ন আলো
রিক্ত ধূসর ছায়া গোধূলী কালো,
আবছায়া অনুভূতি মরে নিষ্প্রাণ
ঠুনকো সবকিছুু হয়ে আছে ম্লান।
সারাক্ষণ হাতড়াই আমাকে আমি
অচেনা লাগে খুব নিজের আগামী,
বাইরে যদিওবা পুরোনো জগৎ
ভেতরের চিত্রটা চোখের দ্বিমত।
ফিকে হয়ে গেছে সেই প্রথম সকাল
বিকেলের ছবিখানা আঁধারের জাল,
অপরাহ্ন নীরবতার চাদরে মোড়ানো
রাত্রি যাপন শুনশান মায়ায় জড়ানো।
একঝাঁক পাখির দল বলেছে আমায়
প্রাণোচ্ছল কবিকে আজ চেনা বড় দায়,
উত্তর না পেয়ে ফিরেছে নিয়ে হৃদয়ে ক্ষত
প্রশ্নের জবাব জানা নেই আমারতো।
পা দু'খানা জমে গিয়ে হয়েছে অসার
বলেনা সে দৌড়িয়ে সুদূরে যাওয়ার,
ক্লান্তিতে ঢেকে রাখা নিস্তব্ধ শরীর
জানিনা কখন বিঁধে মৃত্যুর তীর ।।