রাখাল ছেলের বাঁশি হাতে
চরতো গরু গাঁয়,
কালের হাতে -পরছে ধরা
গোয়াল ঘরে খায়।

রাখাল ছেলে গাছের তলে
সুর তুলিতো রোজ,
কোথায় গেলো মোহন বাঁশি
মিলছে না তার খোঁজ।

ইট পাথরের আদল তলে
রাখাল নাহি আর,
মোহন বাঁশির ঝঙ্কার আজি
ডুবে গেলো তার।

রাখালিয়ার মধুর কন্ঠে
ওঠায় যখন সুর,
মনটা হতো মাতোয়ারা
দুঃখ হতো দূর।

দিনের শেষে সন্ধ্যা হলে
রাখাল ফিরে যায়,
বাঁকা গাঁয়ের পথটি বেয়ে
বারেক ফিরে চায়।