হঠাৎ-ই বুকের ভেতর কেউ একজন বসিয়ে দিয়েছে বিষদাঁত
তবুও উৎসুক চক্ষুমণিতে ক্ষীণ দৃষ্টিপাত করে
ইন্দ্রিয়ের মনোজ্ঞ প্রসারতায়- মহান বিনয়ে ফিরে এসে দেখি
পিতৃসম বৃদ্ধার চোখে শ্মশানের ভাঁজ!
অতপর রোদ্দুরের বদলে হাঁটতে শুরু করি বিস্তীর্ণ অন্ধকারে
সেখানটায় অবিকল দুঃখের মতন শব্দ!
বুকের সমস্ত সুর, স্পন্দন বিসর্জন দিয়ে আমি হাঁটছি,
হাঁটছি- অযৌবনা রমণীর বুকে, ভেতরে রক্তের প্রবাহমান স্রোত
এভাবেই দীর্ঘশ্বাসহীন জীবনের কাছে যেতে যেতেই বেজে উঠে প্রতি বিপ্লবের সুর।