অদ্ভুত সুদর্শন নারী তুমি।
অলৌকিক শক্তি দাও।
ক্ষনিকের স্বচ্ছন্দ বোধ।
গতি কদমে তৃপ্তি জুড়ে,
তুমি সাহিত্য লতা,
তুমি মায়া দেবী,
ছএরাক, গোসা রানী, জল ফরিং,
বিনোদিনী,ভুতুম পেচা, মমী, বাবুই,
ইভু মনি,চন্দ্রবিন্ধু, প্রিয় তম, মিষ্টি, ইসু রাণী..
কত নামে ডাকি!
কত আরও নাম বাকি ..!!
তুমি তো এক নামের অর্থ নও,
তৃপ্তি মুখরিত প্রশান্তি।
দেহ জুড়ে এক স্বচ্ছ কাচের প্রাচীর!!
যাহাতে নিজেকে উপলব্ধি করা যায়।
চক্ষু তাঁরা গুলো,
আয়োজিত মায়া।
শহরের ভোরের আলোর মত,
এক ঘুম ভাঙা সকাল।
ওষ্ঠ জুড়ে শত ভাগ,
শতাব্দীর অন্যতম,
মিষ্টি চন্দ্রবিন্দু।
থেমে থাকা মেঘ ভিলাষীতা।
হৃদপিন্ডের পাশে,
এক স্বচ্ছ আমার আমি জুড়ে,
যেন আমার প্রতি চিএ।
অনেকটা জীবন্ত প্রাণবন্ত।
ছোট্টোখাট্টো গতি আলো।
নিরাপত্তার খোঁজ নয়!
এই ধুলোবালি মাখা পৃথিবীতে,
আমি হয়ে জীবন্ত প্রাণ।
এক আমার ছুটে চলা,
গতি ধারার প্রাচীর।