চাঁদের কলংক আছে,
অমাবস্যা রাত আছে ,
তাই বলে কি চাঁদ দেখিনা!!
জ্যোৎস্না রাত খুব উপভোগ করি।
যেখানে চাঁদের নিজের কোন আলোই নাই।

সমুদ্রের ঘূর্ণিপাক ঝরে কত কিছুই না বিলুপ্ত হয়েচ্ছে,,
কিন্তু,
আকাশের পানে চেয়ে,
সূর্য সমুদ্রের বুকে ঢেলে পরা দেখতে,
কতই না ভালো লাগে ..

জানি নদী ভাংগে,
সাথে মানুষের জীবন ভাংগে,
তাই বলে কি,
নদীর ধারে কাশফুল তুলিতে যাই না,
পালতোলা নৌকায় ছড়ে কি,,
নদী পাড়ি দেই না!!

আকাশ কাল করে ধরে,
আকাশ রংধনু, মেঘ,
তারাও খেলা করে,
আকাশে পানে রাতে বসে তাঁরা গুনা সবই ভালোবাসি।

কিন্তু এই আকশই মেঘে ,
ব্রজ্র পাতে স্বপ্ন ভাংগে,
মহল্লাহ থেকে মহ্ললা নিরুৎসাহিত করে দেয়।
তবু তো মেঘ ভালো বাসি।
আকাশের পানে চেয়ে থাকি।
তোমাতে আমি নিজেকে আঁকি।

সর্বত্র হাড়িয়েও তাকিয়ে,
মেঘ, আকাশ, চাঁদ, সূর্য টুকা আলো,
কত কাদ্দায় তবু তাদের ভালো বাসি।
নিজেকে চাপিয়ে থাকি।
তবে,
ভালো একা থাকা কি করে হয়।

সমাজে প্রানী থাকে,,
প্রতিটা প্রানির আংগুল এর চাপ আলাদা,
চোখের রেটিনা আলাদা,,
কিন্তু রুহুর সাথে রুহু মিলে যায়,,
কিছুতো একটা আছে,
যা সব কিছু থেকে আলাদা করে দেখতে শিখায়।।

ভালোবাসি তোকে,,
ভালো বাসতে শিখোও প্রিয়।
একা থাকিতে পারিলে কেউই,
সমাজের এতো উৎসব আয়োজিত হতো না।

নিজের কথা বলি বলেই তোমায় ভালো বাসি না,
তোমায় তে নিজেকে বাসিয়ে,
তোমাতে শুনিতে তোমায় চাওয়া।
প্রান জাতির অসংখ্য প্রাণের মিলে।
একটা প্রান কি,
অন্য প্রাণ কে আলাদা চোখ জুড়ে,
চাইতে পারে না।

আমি তো আমাতে আছি।
ভালোবাসি তোকে।
তোর চাওয়া আমায় হোক,
যার দেওয়া উপহারটি তুই আমার,
তিনি আমায় ভালোবাসে!!
আমি উপহারে গ্রহণ করিয়া,
এক সংসার গুচ্ছাতে ইচ্ছে,
জানাই স্রষ্টা তোমাকে!

(আমিন)