সততাদের বাড়ি গেয়েছিলাম সেদিন –
দুঃখ- কষ্ট আর স্নিগ্ধ ভালোবাসাকে নিয়ে,
সততার গল্প শুনে প্রশ্ন করলাম সত্য করে বল তো?
মানুষ বহুরূপী কেন?
উত্তরে সততা যা বলো আমি তো হতভম্ব!
উদাহরণ নিত্য প্রয়োজন:
নারিকেল বৃক্ষের জরের মতো মৃত্তিকায় ছড়িয়ে বিস্তার লাভ করে,
তেমন টি!
মানুষের সততার রূপরেখা বিস্তৃত করে!
দুদণ্ড অতিবাহিত হওয়ার পূর্বেই,
দুঃখ-কষ্ট হেঁসে উঠলো!
খল-খল আঁখি জলে।
সততা কে নিয়ে চললাম বিশ্বাসের বাড়িতে,
গভীর রজনীতে ধরণীর বুকে হয়তো কেউ জেগে নেই,
বিশ্বাসের দরজায় কড়া নাড়তে, কাশির শব্দ কানে লাগে,
বিশ্বাস ঘুমাও নাই?
ঢক ঢক করে প্রচণ্ড বিকট শব্দে চৌকাঠ খুলো,
কে?
বলে চিৎকার হাকাল-
সবাই-কে দেখে উদ্ভত ভাবে তাকিয়ে রইলো বিশ্বাস!
দুঃখ- কষ্টকে জড়িয়ে ধরে চোঁখ ভিজে যাচ্ছে,
সততা ও আমার দিকে ফিরে তাকাছে না?
আর ভালোবাসা দূরে দাঁড়িয়ে প্রতরনাকে বলছে,
এ মুখ আমি কীভাবে দেখাবো রে,
স্নিগ্ধ ভালোবাসা এখন উত্তাপ ছড়াচ্ছে,
মনে হচ্ছিলো,
গরম ধানের আভা, কুয়াশায় আচ্ছন্ন,
চারিধারে শুধু কান্না একাই বসবাস করছে।
বিশ্বাসের ঘর থেকে হাঁসি-খুশি এসে বল?
ভিতরে আসুন, বাহিরে ডর ও ভয় আছে,
বিপদ কখন আসবে জানি না।
বিশ্বাসের পাশেই অবিশ্বাসে ঘর,
কুঁড়ে ঘর থেকে অবিশ্বাস এসে,
প্রতারক ও ভালোবাসার সাথে গল্প করছে-
হাঁসি-খুশি তা দেখে কান্না কে বলছে,
অবিশ্বাস আমাদের শান্তি কে গলা টিপে হত্যা করছে।
সততা-বিশ্বাস-অবিশ্বাস-ভালোবাসা- প্রতারক-হাঁসি-খুশি-কান্না ও শান্তি
তোরা সবাই একপাড়াতেই থাকিস?
হ্যাঁ! গো – রাজামশাই।
তোরা দিচ্ছিস না সস্তি,
তোদের হবে আজ শাস্তি!!! হা হা হা !