একদা এক সুপথিক নিরুদ্দেশে হেটে যায় পথে পথে ধাঁধাঁ,
যেতে যেতে পেতে থাকে নানান প্রকার বাঁধা।
এদিক সেদিক সুখের আশায় দিবা রাত্রী কাটে,
ভিন্য রকম অভিজ্ঞতা প্রতি ঘাটে ঘাটে।
সুপথিক সুপথের আশায় যখন নিরুদ্দেশ।
ক্ষনকালে পাল্টে গেল সুপথিকের বেশ।
হঠাৎ তার দেখা হল ব্রম্মচারীর সাথে।
অনেক কিছু জানা হল নানান কথার ফাঁকে ।
ব্রম্মচারী জিজ্ঞাসিলো যাচ্ছো কোথায় হেটে?
অবাক কিছু ইঙ্গিত দিল তত্ত্ব ঘেটে ঘেটে।
সুপথিকে উত্তর ছিল কিঞ্চিত এলোমেলো,
কিছু দূরে যেতেই আবার অন্য কাউকে পেলো।
মনে যে তার প্রবঞ্চনা জীবন জীবন খেলা,
কেউ কখনো বুঝবেনা তা করবে অবহেলা।
ভয়ে ভয়ে যাচ্ছে পথিক নদীর তীরের দিকে,
পেছনে তার আবছা স্মৃতি পরছে মনে ফিঁকে।
মনের প্রবল চাওয়া গুলো পথের ধুলায় মেখে,
সুপথিকের স্বপ্ন মিলায় সূর্য ডোবা দেখে।
আশায় বাঁধা ইচ্ছে গুলো মনের মাঝে গায়,
হঠাৎ পথিক বুঝতে পারে পথিক নিরুপায়।
পাহাড় পরে পায়ের নিচে, মরু কিংবা সাগর,
পথিক কেবল চেয়ে থাকে চোখ যে ডাগর ডাগর।
মনের ভেতর কষ্ট ভিশন কেউ জানেনি আর,
কখন যে হায় ফুরলো সময় আর মনে নেই তার।।