নারী তুমি সতর্ক হও আগে-
তোমায় দেখে পর-পুরুষের দৃষ্টি কেন জাগে?
করো নিজের উগ্রতা উচ্ছেদ,
আবরনকে নয় আর ব্যবচ্ছেদ।

ইচ্ছে করো বিধি নিষেধ মানার,
বিবাদ করো ভদ্রতাকে জানার,
নিজের দেহ রক্ষা করে চলো-
নাচাও কাকাল-দেখাও যাদের
তাদের কেন বলো?

মোহনীয় ব্যগ্রতাতে দৃষ্টি কেন কারো?
মহাপাপের কার্জ গুলো এখন থেকে ছাড়ো।

তুমি যদি ভাসিয়ে রাখো নিজের দেহের ছায়া,
না চাইলেও পড়বে পলক দেখবে সবাই কায়া।
তোমায় কেউবা ভেবে নেবে নিজের মনের চোখে,
প্রতিকৃতি আঁকবে মনে দূর থেকে অলখে।

এমন যদি ভালো লাগে বলে-
যেমন খুশি তেমন করেই যাচ্ছো তুমি চলে?

অনেক হল এবার থেমে যাও-
নতুন দিনে সুস্থ্য সাঁজে নিজেকে সাঁজাও।

সমাজটাকে গড়তে হলে তোমার অনুকুল,
নারী তোমায় রুধতে হবে করছো যে সব ভুল।

নিজের থেকে থামবে তখন শৃঙখলাহীন গতি,
পর্দা রেখে চললে হবে আসল বুদ্ধিমতি।
কেউ দেবেনা উকি তোমার দিকে,
পূন্যতাতে থাকবে তুমি সুনাম দিকে দিকে

ভাববে না কেউ ভোগ্য তোমায় দেখলে পর্দাশীল
ছুড়বেনা কেউ আর কখনো সর্বনাশের ঢিল,
পতন হবে অসৎ চোখের চাওয়া,
পারবে তখন অভয়ভাবে করতে আশা যাওয়া।

নিজের  মনের মিথ্যা দিয়ে ফেলোনা আর টোপ,
আপনজয়ী মর্জাদাকে করোনা আর লোপ,

দোষ কখনোই একলা তাদের নয়,
তোমার পোষাক-আচরনে যারা এমন হয়।

চাইলে ভাল ভ্রষ্টামী সব ছাড়ো,
নইলে পরে ধ্বংস হবে, দোষ হবেনা কারো।।