ছাঁয়া কায়া পুতুল যেন তরুনি রূপ
একাদ্বশে স্থীর ক্ষনে রয়েছো কেন চুপ?
ঠিক উল ভুল
মাথা বাধা চুল
সাজান দিয়ার বাতি
হুতাসিন গতি
স্বপ্ন দেখি আমি
তেজি ঘোড়া তুমি
লয়ে যাচ্ছো মোরে
যাচ্ছি বহু দূরে
পুতুল চরন তলায় বহু জোট খেলা
প্রভাত হতে দিন কাটে সাড়া বেলা
আরো কত কচি কাচি ছোট বড় যারা
পড়া লেখা ছেরে কাজ চরম বদ ওরা
বাঁকা পথ এরিয়ে উজু পথে যাই
কত বোকা রয়েছে হেন দেখিবো-তা ভাই।
থম থম কায়
দুল দুল থাকি ঘোড়ায়
আরো মন উঁচু চায়
বোরাক বোরায়
কত ঝার বন এরিয়ে
গগন ও পাহাড়
কল্পনায় কখনো দেহে
নেই নিদ্রা আহার
চাবুক কশিলে তীর যেন ছোটে বেগে
লাফিয়া ঘোড়া কদম, ফেলে ফাঁকে ফাঁকে।
রাঙায় রঙিন দেশ
নয়ন দিশা রাখিবো বেশ
ফেচকি কোকিল কাক
বহু ঝাঁকে ঝাঁক
যাই যেন আমি
নেই বাধা ধোকা
তাই যেন খোকা
থাকো শত বোকা
নিজ নিজ টাপাটিপা জুকতি যেন
ভয়ং পেয়েছে কি সরে দাঁড়ায় কেন
খাত কাবার কোনে দেহ ধুলি ভরা
পিট পাকে শুয়ে যেন পা দুইটি খাড়া
নেই জটলা নেই কোলহ জুকতি বেধে ওরা
পিট পাকে ডিম তা দেয় সাড়ি সাড়ি ওরা।
ঘোড়ায় স্বপ্ন সাধে
যাচ্ছি উড়ে চাঁদে
স্বপ্ন দেখি সেথায়
রয়েছি একা নয়
স্বপ্ন সাধন সঙ্গে
কবিতায় স্মৃতি রংঙ্গে
চাঁদনি রাতে হেসে
আমি ঘোড়ায় বসে
বোকার স্বপ্ন সঠিক কি না যাই চন্দ্র দেখে
পৃথিবীর দিকে চন্দ্র পিঠ দেখছি আমি তাকে
পৃথিবী থেকে অনুমানে দৃষ্টি নজরে পাই
স্বপ্নে ঘোড়া নেমে দিলো প্রথম পিঠে ভাই
জাগলো-রে মন পরিয়া গেলাম পৃথিবীর এক ধারে
বোকা মনে ভাংলো স্বপ্ন,শুয়ে আমি ঘরে।