শিশিরভেজা লাল টুকটুকে তাজা গোলাপ চেয়েছিলে ভালোবেসে।
এলাচরঙ্গা রোগা-শালিক,
তিনটি হলদে রংয়ের ফুল সহ নুইয়ে পরা সজনেডাটা
নিদারুণ পঁচাপুকুর_
চাইলেই নিতে পারো; পূরুষ নিত্যান্তই অলসজাতি
ও ভীষন একরোখা:
’কখন যে মনের অজান্তে ভালোবেসে ফেলে, ঠিক তেমন না-
বেশির ভাগই ভুল করে
প্রেমে পড়ে’ আর অন্ধ্য পৃথিবীকে কর্ষিত রঙ্গিন
বাগান মনে করে বসে।
জ্যোৎস্নার ছায়া, আবীর রাঙ্গা
গোধূলি ও কান্নার রং_
এ-আর এমন-কি, চাইলেই এনে দিতে পারি মুহূর্তের জন্য;
ছুঁইয়ে দেখতে পারো
কিংবা অধিকার নিয়ে বলতে পারো
এটাই কি প্রেমের প্রণয় উপাখ্যান
তৎসামান্য একটা গোলাপ চেয়েছি সবেমাত্র
পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘুরে
বোকা নাকি সূর্য পৃথিবীর চারপাশে
আচ্ছা বাদ দাও এসব বৈজ্ঞানিক কল্পাআলাপ
জেনে রেখো এটা চিরন্তন সত্যবাক্য_
আমি তোমার হৃদয় দেউলে নিত্য ঘূর্ণায়মান
এক বীষম আবর্ত;_
আর হ্যাঁ গোলাপ চেয়েছিলে...
তুমি চাইলে গোলাপ নয়, বুকের তাজা রক্ত দিয়ে দুধের মতো ফর্সা
তোমার সমস্ত দেহটাকে রাঙ্গিয়ে দিতে পারি -ভালোবেসে!