আত্মশুদ্ধির স্মৃতির মিনার পেয়েছি জগতকূলে,
আদর্শতার মহান শিক্ষক যাবো না তোমায় ভুলে।
ত্যাগ-তিতিক্ষা ক্ষমার পাথরে সেই মিনারটি গড়া,
অসীম ভাগ্য এই আমাদের তাঁর উম্মতে পড়া।
কুর্ণিশ সেই মহান নেতাকে হৃদয়ে রেখেছি যারে,
মসিবত দিনে শাফায়ত করে নিবেন শান্তি পাড়ে।
লক্ষ লক্ষ স্মৃতির মিনার তার মাঝে তিনি সেরা,
তাঁর আদর্শ সুন্নতি বই জ্ঞানের প্রাচীরে ঘেরা।
মনের গগনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে মিনারখানি,
ইটপাথরের ইমারত ভিজে, গড়ায় চোখের পানি।
তায়েফবাসীর নির্মম প্রহার লেগে আছে স্মৃতিপটে,
চিনলো না সেই দু্ষ্কৃতি দল, ডুবে ছিল নেশার তটে।
ললাটের রক্তে হাত রাঙিয়ে উল্লাসে মাতে যারা,
তাদের বংশ ধ্বংস করতে দেননি খোদাকে সাড়া।
উম্মতদের কথা ভেবে তিনি সদা ছিলেন ততপর,
যুদ্ধের মাঠে সেনাপতি হয়ে হয়েছিল অগ্রসর।
সাহারার ধূলো ধন্য অসীম তাঁর পায়ে টাঁচ লেগে,
মরা উদ্ভিদ সেবাদানে মেতে উঠল আবার জেগে।
শৈশব থেকে আমৃত্যুকাল যিনি রয় প্রভুর প্রিয়,
তাঁর স্মতিগুলো অন্তরে রাঁখি শত্রুরা জেনে নিয়ো।
আঁধারযুগের মুক্তির দূত ভুলে-কি গিয়েছো তাঁরে?
কন্যা জাতিকে সম্মান দিলো, দুনিয়া ও পরো পারে।
তাঁর আদর্শে জীবন গড়লে আলোকিত দুই ধার,
দুনিয়ার বুকে সন্ধান করো তাঁর স্মৃতির মিনার।