গল্পের লাইনের মতো করে লেখলে কবিতা হয়না। কবিতার সংঙ্গা আছে যে,ব্যাক্তির মনের বিষেস ভাব সম্পূর্ন রূপে ছন্দ-বদ্ধ ভাবে প্রকাশ পাওয়া হলো কবিতা।
»কবিতার ছন্দ ৩ প্রকার হয়ে থাকে।
১. মাত্রা বৃত্ত=৬+৬+২
২. বর্ন বৃত্ত=৮+৬
৩. স্বর বৃত্ত=৪+৪+৪+২
এ ছারাও গদ্য ছন্দ অনুসরন করে লেখা যায়। এতে সুনির্দিষ্ট পর্ব ও মাত্রা সাম্য থাকে না।
»» মাত্রা বৃত্ত 6+6+2 মানে,প্রতি লাইনে 6+6+2=12 বর্ন থাকবে।প্রতি দুই লাইনের শেসের বর্ন এক হবে কিংবা সব লাইনের শেসের বর্ন এক দেওয়া যায়।অথবা প্রতি দু'লাইনের শেসের বর্নর সাথে কার যোগ করা যায়।যেমন:
"গগনে গরজে মেঘ,ঘন বরষা।কূলে একা বসে আছি,নাহি ভরসা। রাশি রাশি ভারা ভারা
ধানকাটা হল সারা,"
»বর্ন বৃত্ত ৩ প্রকার;
১.(পয়া)পয়ার=8+6//6,8+6//10
২.মিত্রাবর্ন=
৩.অমিত্রার্বন=প্রথম লাইনের সঙ্গে দ্বিতীয় লাইনের চরনান্তের মিলহীনতার কারনে এ ছন্দের নাম অমিত্রাবর্ন ছন্দ।
»পয়া প্রথম লাইনে আটটি বর্ন পরে কমা(,)চিহ্ন হতেও পারে নাও হতে পারে।তার পরে ছয়টি বর্ন এবং পরের লাইনে ছয়টি বর্ন বিদ্যমান থাকে।তবে মূল ছন্দ এখানে যে,দ্বিতীয় লাইনের শেসের বর্ন আর চথুর্থ লাইনের শেষের বর্ন এক হবে...।
বি:দ্র: এর পরের লেখায় বাকি অংশ