কেয়া,কামিনী,রঙ্গন;
বনসাই আর দোলনচাঁপা-
পুকুরে ঘেসে থাকা পাশের বাড়ি,
কংক্রিটের ছাদে আকাশ ভরা জোৎস্নার সাথে আড়ি-
একটি মেয়ে খুব নিভৃতে,
বুকের ভেতর বেদনার ভায়োলিন হয়ে বাজে-
অষ্টপ্রহর প্রতিক্ষণে সকাল,সন্ধে,সাঝে।
পূন্য পাপের নিঠুর দহন! সে কি জানে?


কর্কটক্রান্তিতে আমাকে সে নিয়েছিলো ডেকে,
বলেছিলো-
হাতে হাত রেখে, “ভয় কীসের? আমি তো আছি!”
নক্ষত্ররা মরে যায়........
কিন্তু হায়!
নশ্বর হাতের পরশ,রেশ,গন্ধ অচ্যুত-
অস্তিত্ব খেতে খেতে তবুও রয়ে যায়!
আজো আমার এই হাত অন্ধকারে হাতড়ে বেড়ায়.......