নিশীথ রাতের সুনসান নীরবতায়,
আঙুলের ভাঁজে কলমের নাচন,
সে বর্ণনা করে কোমল পত্রমঞ্জুরীর রূপ,
রাতের আকাশে নক্ষত্রের আলোয় মাখা,
সে চুমু খায় চাঁদের ঠোঁটে।

তার চোখে থাকে অনন্ত স্বপ্ন,
কলমের কালি মিশে যায় মনের আবেগে,
গভীর অনুভূতির ভাসমান তরঙ্গ,
মিশে যায় অক্ষরের আঁকা ছবিতে।

চাঁদের আলোর মৃদু ছোঁয়ায়,
সে খুঁজে পায় শান্তির স্পর্শ,
নির্জন রাত্রির নিঃশব্দ গান,
তার কলমে উঠে আসে জীবনের কবিতা।

শরতের প্রথম বাতাসে,
পত্রমঞ্জুরীর মধুর সুবাস,
সে নিয়ে আসে স্মৃতির ক্যানভাস,
কলমের ডগায় আঁকা হয় সুখ-দুঃখের রূপকথা।

তার প্রতিটি শব্দে জাগে সুর,
নক্ষত্রের আলোয় মিশে যায় ছন্দ,
মনের গহীনে বসে থাকা ভালোবাসা,
উঠে আসে তার কবিতার পংক্তি মালায়।

বনের পথের ছায়ায়,
পত্রমঞ্জুরীর সবুজ ছোঁয়া,
সে খুঁজে পায় জীবনের মর্ম,
তার কলমের ছোঁয়ায় জাগে নতুন প্রভাত।

অন্ধকার রাতের নির্জনতার মাঝে,
সে খুঁজে পায় আলোর ঝলক,
চাঁদের মিষ্টি হাসিতে,
সে লেখে ভালোবাসার গল্প।

তার কবিতায় জেগে ওঠে জীবন,
প্রকৃতির রূপের মায়াবী মোহ,
নক্ষত্রের আলোয় ভেসে যায় মন,
কলমের ডগায় জন্ম নেয় নতুন স্বপ্ন।

পত্রমঞ্জুরীর কোমল স্পর্শে,
সে পায় শান্তির নিঃশ্বাস,
আকাশের অসীম নীলিমায়,
তার কবিতার পাখা মেলে উড়তে থাকে।

রাতের নীরবতায়,
কলমের নৃত্যে জেগে ওঠে সুর,
তার প্রতিটি শব্দে বাজে হৃদয়ের সুর,
নক্ষত্রের আলোয় ভরা চাঁদনী রাত।

কবিতার প্রতি পংক্তি এ,
কবি বুনে যায় জীবনের গল্প,
আঙুলের ভাঁজে কলম নিয়ে,
কবি বর্ণনা করে কোমল পত্রমঞ্জুরীর রূপ।