শ্রেষ্ঠ বাঙালি তুমি, মুজিব রহমান,
হাজার বছরের ইতিহাসে তুমি অম্লান।  
তোমার কণ্ঠে উঠেছিল ধ্বনি,  
স্বাধীনতার গান, দেশের মরণবাণী।  

একদিন তুমি ডাক দিয়েছিলে,  
গর্জে উঠেছিল জাতির পিতার কণ্ঠ,  
“এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম,”  
শত্রুরা ভয়ে সরে গেল দূরে।

তোমার হাত ধরেই এল স্বপ্নের এই বাংলা,  
তোমার রক্তেই লিখিত হলো স্বাধীনতার কথা।  
তোমার ত্যাগ, তোমার শক্তি,  
তোমার দুঃসাহসিক নেতৃত্বে,  
পেয়েছি আমরা প্রিয় এই দেশটা।  

তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তে সিক্ত এই মাটি,  
তোমার স্বপ্নে নির্মিত হলো বাংলাদেশের কাঠামো।  
প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে জ্বললো স্বাধীনতার প্রদীপ,  
তোমার ডাকেই জেগে উঠলো একটি বীর জাতি।  

অবশেষে শত্রুরা এল অশান্তির বার্তা নিয়ে,  
কিন্তু তুমি ছিলে দৃঢ়, অমোঘ,  
তুমি দিলে আমাদের মুক্তির মূলমন্ত্র,  
“রক্ত যখন দিয়েছি, আরও রক্ত দেবো,  
তবুও ছিনিয়ে আনবো স্বাধীনতা।”

তোমার নামে জেগে উঠলো এই মাটি,  
তোমার দুঃসাহসিক কথায় ধ্বনিত হলো বিজয়ের রাগ।  
তোমার জন্য পেয়েছি আজকের স্বাধীনতা,  
তোমার জন্য গড়েছি স্বপ্নের এক বাংলা।  

মুজিব তুমি বাংলার প্রাণ,  
তোমার জন্য আজও জ্বলে বাঙালির প্রাণ।  
তোমার নামেই গর্বিত এই জাতি,  
তোমার স্মরণেই সব বীরের কীর্তি।  

বাংলা আজ স্বাধীন, মুক্তি এসেছে,  
তোমার ত্যাগে পেয়েছি এই সোনার দেশ।  
তিরিশ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে,  
তুমি দান করেছো আমাদের এই স্বাধীনতা।  

তোমার নামেই আজ বাংলা গায় গান,  
তোমার কথা মনে রাখে হাজার কোটি প্রাণ।  
শ্রেষ্ঠ বাঙালি তুমি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান,
তোমার জন্যই পেয়েছি এই স্বাধীন দেশ।

তুমি বেঁচে থাকবে চিরকাল,  
তোমার নামে ধ্বনিত হবে স্বাধীনতার গান।  
তোমার ত্যাগ, তোমার সাহসিকতা,  
বাংলার ইতিহাসে তোমার নাম চিরঞ্জীব হয়ে থাকবে।  

বঙ্গবন্ধু, তোমার জন্য পেয়েছি এই মুক্তি,  
তোমার নামে লেখা হবে স্বাধীনতার কাব্য।  
তোমার আদর্শেই চলবে এই দেশ,  
তোমার জন্যই হয়েছে এ মুক্তির সূচনা।  

মুজিব তুমি অমর, চিরঞ্জীব,  
তোমার নামেই জেগে উঠবে বাংলার প্রতিটি প্রাণ।  
তোমার ত্যাগে মুক্ত হয়েছে আমাদের বাংলাদেশ,  
তোমার জন্যই আমরা আজ স্বাধীন।