একটি রুম, চারপাশে বদ্ধ দেয়াল,
তাতে কি সৃষ্টির কোলাহল থামতে পারে?
কিংবা ভাঙ্গা কোন পোড়োবাড়ী,
যেখানে সময়ের থাবায় সমস্ত ক্ষত ঢেকে যায়,
এখানে কি বসে থাকা যায়?
হতে পারে এমনই এক নির্জন ঘর,
যেখানে কান্না শুনতে পায় না কেউ,
থমথমে, অন্ধকারে ঢেকে যায় সমস্ত আলো,
প্রকৃতির বুকে নির্জনতা ছড়িয়ে দেয়,
এইখানে হৃদয়ের কথা বলতে পারে কেউ?
এমন স্থানে হয়তো জন্ম নেয় গল্প,
যেখানে যন্ত্রণার ভাষা বোঝে না কেউ,
এখানে কিছুই নেই, শুধু গভীর নীরবতা,
একটি স্থবির দৃশ্য, যেন একটি মৃত শহর,
এইখানে কে আসে, কে যায়, কেউ জানে না।
অজ্ঞাত স্থানের প্রকৃতি এমনই,
যেখানে জীবনের রঙ ছড়িয়ে পড়ে,
কিন্তু স্থবিরতা তাকে জড়িয়ে ধরে,
এখানে কোনো চিহ্ন থাকে না জীবনের,
শুধু শূন্যতা, একটি থমকে যাওয়া অনুভূতি।
এমনও হতে পারে,
থমথমে, নির্জন ঘর,
যেখানে হৃদয়ের কষ্ট জমে থাকে,
এখানে বসে থাকা যায় দিনের পর দিন,
কেউ জানে না, কেউ বোঝে না,
শুধু একটি নির্জনতা, একটি শূন্যতা,
এইখানে কে আসে, কে যায়, কেউ জানে না।
এই অজ্ঞাত স্থানের প্রকৃতি এমনই,
যেখানে কিছুই থাকে না, শুধু গভীর নীরবতা,
এখানে কষ্ট মিশে যায় বাতাসে,
প্রতিটি শ্বাসে মিশে থাকে একটি গল্প,
একটি অজানা, অদেখা স্থান,
তোমাদের ‘অজ্ঞাত স্থান’।