(১)প্রিয়া
অনেকদিন পরে তুমি আসলে আমার ঘরে
আমি আলো জ্বালাই আমার ঘরে আমার মত করে।
কেমন করে তোমায় আমি পাই?
তুমি আমার নিশিকান্ত, দিন-বসন্ত রাই।
(২)কৌতূকী আকাশ
দূর আকাশের তারা
করে পাগলপারা
আমি শুধু চেয়ে রই
যেন মোর প্রিয়া ঐ।
আমি শুধু চোখ মেলি
দেখি তার অংগুলি
যেন কদমফুলকলি
মন করে তা, থৈ, থৈ।
(৩) ফুলের মালা
যে মালা তোমায় দেই সে মালা কি? দুঃখের মালা।
তুমি আমাকে কি দাও? উষ্ণ স্পর্শ। এ মালা আমি কোথায় পাই? এ মালা আমি স্বর্গে খুঁজি।
এ মালা যদি দিতে পারতাল তাহলে বলতাম সূর্যি মালা দিয়েছি।
(৪) নবীণাগতা
সকাল হলেই তোমার কথা মনে পড়ে
পরের দিন সকালেও তোমার কথা মনে পড়ে।
এমনি করে দিন যায়।
তুমি যদি আসতে কনকচাঁপা ফুটতো।
(৫)তোমার জন্য.....
১০ দিনে একদিন হয়।
১ দিন তুমি আমার ছিলে।
সেদিনের কথা মনে পড়ে।
আজ তুমি নেই।
তুমি যদি আসতে হাজার দিনে ১ দিন হত।
(৬) চন্দন ফুল
ঐ আকাশটাকে প্রশ্ন করি, বলি কি দেখ?
বলে, কৃষ্ণসাগরের চন্দন ফুল।
আমি সেই কৃষ্ণসাগরের চন্দন ফুল দেখি।
তুমি যদি কৃষ্ণসাগরের চন্দন ফুল হতে আমার কোন চাওয়া থাকতনা।
(৭)ন্যায়- অন্যায়
ন্যায়কে ন্যায় ভাবলে ন্যায়।
ন্যায়কে অন্যায় ভাবলে অন্যায়।
(এটি একটি বিদ্রোহী, মানবতাবাদী কবিতা)
(৮) তুমি আমার
অনেক সত্যির এক সত্যি তুমি আমার।
এ সত্যির চেয়ে বড় সত্যি পৃথিবীতে নেই।
(৯)সুন্দর কবিতা
ঐ শহরে একটি গান ঝরে
সে গান শুনতে যাব।
সে গান শুনে বলব, এতদিনে তোমাকে খুঁজে
পেয়েছি।
সে গান শুনে তাজমহলকে বলব, তুমি কেন দূরে থাক?
সে গান শুনে চড়ুই পাখি তাগাদার সহিত এথেন্সের ( অ্যাফ্রোদিতি) পানে ছুটে চলবে।
সে গান শুনে রুপা মিস্ত্রি বলবে, এতদিনে আমি আমার মনের মত দালান গড়তে পেরেছি।