তোমার তিলকে অঙ্কিত কলঙ্কই আমার অহংকার
যে যা-ই বলুক না কেন
আমার কি আসে যায়?
কারো কথায় তো আর ভালোবাসার বিউগল বেজে ওঠে না
ভেতর থেকেই নদীর জলের মতো ভালোবাসার কান্না শুনে
শুনে অভ্যস্ত আমি
নিষ্কলুষ ভালোবাসার সঙ্গীতের মূর্ছনায় ভেসে যাই নিরন্তর
যত ব্যথা যত কেলেংকারীর সাইরেন বেজে উঠুক না কেন
কলুষিত লোকজন কলঙ্কের গাছ রোপন করলেও
তেজস্বী তলোয়ারের সর্পিল আঘাতে ছিন্নবিচ্ছিন্ন
করে দেব আমি
শরীরের সারাদেশে কলঙ্কের কীটপতঙ্গ খুবলে খুবলে
খেলেও বা কি?
তুমি তো আমার একান্তই আমার ভালোবাসা
পৃথিবীর যত কেলেংকারী যত কলঙ্কই আসুক না কেন
ধুয়েমুছে সবই নিশ্চিহ করে দেব আমি
আমার নিষ্পাপ হৃদয়ের ভালোবাসার শুদ্ধতম জলে
ভয় পেওনা প্রিয় ভালোবাসা প্রিয় প্রেম আমার
ভেঙে পোড়োনা তুমি একটুও
তোমার জন্য নিমেষেই কলঙ্কের গাছ উপড়ে ফেলে
দেব নিশঙ্ক চিত্তে
মহল্লায় মহল্লায় হয়তো গীতিনাট্য রচিত হবে তোমাকে নিয়ে
হোকনা, তাতে কি?
শীতের কুয়াশার চাদর গায়ে আড়াল করোনি নিজেকে কখনো
শুধু এ ভরষাতেই রচিত হবে
তোমার আমার অমর প্রেমের ইতিহাস