সূরের সাগরটিতে ভাসতে কে না চাই
আমরা মানুষেরা এ'ধরণীতে!
সবুজেরা সাঁজে প্রকৃতির আপন লীলায়
পশু-পাখিরা ঐ'একই ধরণ।


গাছেরা যেমন সবুজে ও ফুল-ফলদান
পুষ্টি ভরিয়ে দেয় মানুষকেই।
অক্সিজেন প্রেরণ জীবন রাখেন প্রাণিদের
আকাশখানা সূরের মূর্চনায়।


নদী-নালা-খাল-বিল-সাগর-মহা-সাগর
বলে দেয় নিজস্ব সত্ত্বার কথা।
বর্ষার মৌসূম খড়স্রোত ধারায় শোভা ভরা
চোখ মেলানো দায় নয়ন দু'টি!


পাহাড়-পর্বত দন্ডায়মান দাঁড়িয়ে পর্যটকরা
দেখতে যাবে শোভায় অনন‍্য!
কত সূর কত দৃশ‍্য ঝর্ণার অবলীলা চলমান
বেসূরিও সূরি জন্ম নেয় গুণে।


বাংলার সবুজ কৃষি ফসল ফলানো ক্ষেতরা
ঊর্বর সফল উৎকর্ষ মানবতা।
হাসি ফুঁটিয়ে প্রাণ ও আত্মার মহত্ত্বতা রক্ষায়
বিধাতার বিধানে তাই বলা রয়।


আপন-পর একে অপর সবাই আমরা মানুষ
কেহ পর নয় কেন নিন্দা করিস।
সাধু সকল; আবার কেউ সাধু নয় তা জানা
এমন করেই মিথ‍্যা আর সত‍্য চল।


ফুলতোড়া গ্রহণ শোভায় মানুষ নিয়ে স্বাগত
শুভ-সূচনা আর শুভকামনা ঢালি!
সম্ভাষণ কত ভাল সব আলোচনা-সমালোচনা
তারপরও মানুষ মানুষের শত্রুতা।


শিক্ষা-সুশিক্ষা-অল্পশিক্ষা-মূর্খরা টীপসহি রাও
এই জগৎখানা চলমান ধারা বহে!
আবৃত্ত মানবতা ধারার চলমান পৃথিবীটা ঘেরা
গাছে যেন পাতা না থাকা বেমানান।


মানুষও তেমন অপকর্ম সেরা হলে হয় অসভ‍্য
কর্মফল কর্মগুণ মুক্তমন ঊষা আলো।
অপকর্ম কুফল মানব মাঝে যন্ত্রণা দেখা দেয়
সেই মানুষ যতই করুক আনন্দ উল্লাস।


লাভ নেই কোনই হ্নদরোগ যন্ত্রণা পাপ চিন্তা
সুখ লাভ সুন্দর সুখি জীবন যাপনত্ব!
ঐ'সকল মানুষেরাই কেবল মাত্র বিনোদন চাই
কল‍্যাণ উত্তম প্রেরণা সূরের সাগর।
***************************
বাণী: মানুষ কি বিনোদন করে। কাউকে দেখি হানিমুন যেতে। কেউ যান ক্লান্তি দূর করতে। কর্ম করে একঘেয়েমীতে যায় বিনোদনে। আসলে কি ঐ' সকল মানুষেরা প্রকৃত পক্ষেই কি তারা সভ‍্যতার পাচ্ছে! আমার জানা মতে দেখা অনেক এমন সকল মানুষেরা। ঐ'দেখা বিনোদন শেষ করছে ঝগড়া পরিবারে, অন‍্যায় অফিস আদালতে। ভূগছে হতাশায়। আসলেই কি মানুষ কোথায় সুখ জানি আমরা? প্রকৃত সুখ হল সব সময় সভ‍্যতা বিকাশ মনটিতে। সেই মানুষেরা বিনোদন কম করলেও মন মাঝে বিনোদন ঘাটতি থাকে না। যা প্রতিটি বুদ্ধিমান মানুষদের জন‍্য কাম‍্য।