হ্যাঁ, এক হঠাৎ ঝড়ে ছিটকেছিলাম হিমালয়ের ওপারে! ফিরতে ঠিক তিন বছর!!!


না, আমি কবি নই - নিতান্তই এক সৌখিন কবিতা পাঠক মাত্র! আমি কবিতা
পড়ি মনের আনন্দে - খুব ভাল লাগে; - কবিতার মতো কে আর দেয় এত
সুখ, এত ভাললাগা! তাই, কবিদের প্রতি আমার অপরিসীম ভালোলাগা, ভালবাসা,
শ্রদ্ধা আর ঋণ জমে ওঠে। এই ভালোলাগা, ভালবাসা, শ্রদ্ধা আর জমে ওঠা ঋণ
শেয়ার আমার প্রতিদিনের পাঠ থেকে কিছু মনে গেঁথে যাওয়া কবিতার এই
সন্নিবেশ; - এ শুধু কোন এক অন্য অবসরে আরো একবার-বহুপাঠে কাব্যরস
আস্বাদনের আয়োজন বা প্রয়োজন মাত্র।


আজকের ১০ কবির প্রতি আমার হৃদয়ের অকৃত্রিম উষ্ণতা নিবেদন! আর যাঁরা
কবি, হৃদয়-মেধা নিংড়ে কবিতা আনে এ কবিতার আসরে প্রত্যহ, যাঁরা এখানে
অবর্তমান  (‌হয়ত আমার অপ্রস্তুত পাঠাভ্যাসে), সেই সব কবি-হৃদয়ের প্রতিও
আমার ভালবাসা অন্তহীন! তাঁদের হাতেও আমার কাব্যরস পান ও প্রত্যাশা
নিরন্তর! আগামিকাল তাঁদের কবিতার মূগ্ধতায় ডুবে যেতে চাই!


কবিতা সুন্দরের প্রতিমা হয়ে আসুক, চিরন্তন হৃদয়-অনুভূতির ছবি হয়ে উঠুক,
মনন-শৈলীতে জেগে উঠুক, হয়ে উঠুক উজ্জ্বীবনের জীয়নকাঠি - এই চির
প্রত্যাশায় - সৌকপা।
---------------------------------------------------------------------




ক্রান্তিবৃত্ত
- অতিরঞ্জন


শঙ্খনাদে নবমল্লিকার ঘাড়ে
                           লাল-পিঁপড়ের বিদ্রুপ এসে
চক্রবালে রাখে অপস্মার,
                কাঁপে, শুধুই কাঁপে ছায়া-সরণী......


অশ্মীভূত পৃথিবীর অমূল্য চাবিকাঠিতেও
                                  রহস্য ছিটকিনি-বন্ধন,
তাবৎ বিকর্ষণে সরে পড়ে কড়িকাঠ
          নির্বিকার পালঙ্কে ঘুণপোকা,
                                  শূন্যের ওপর ধূমাঘর
যেন সুষুপ্ত শিকারীর অাজব সভাস্থল!


                   ঝাপসা ঝাপসা দৃষ্টিতে অাগুনের ক্রোধ
মহা-সংক্রামক!
                 তবু ধুলোর পীঠে
কালের জোতদারি মানে না মাটির সমতা,পঁচন-বিদ্যা অজ্ঞেয়.....
        সুন্দরে জাগে সর্বপ্রাণ
                        কিন্তু অাঁধারেই অস্বীকার,
নির্লজ্জ দর্শনে নিপীড়িত অশ্বমেধযজ্ঞফল
          ক্রান্তিবৃত্ত ভেঙে
                    নির্বাসন হতে মুক্তি চায়
অাধিভৌতিক পথে পথে..........
                 ঐ ঐ গৈরিক ছায়ার অাশ্রয়ে!


ঘাড় সোজা করে তাকায় নবমল্লিকা,
                          দেখে চিলের ডানায় শূন্যগর্ভের কৌতুক!
বাতাসে বাতাসে
          শবযাত্রা পথিকের গন্ধ শুঁকে শুঁকে
                       নির্গুণ সন্ন্যাসীরও প্রলয়নাচন.........


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/alu/post20160409124139/




একান্ত-নিরালায়
- পবিত্র চক্রবর্তী


একান্ত নিরালায় নগ্ন মাতৃমুর্তি -
' তোমার ' অধিবাস, নবপত্রিকার মাঝে ,   ন 'টি গলিত বোধনের শব !


একান্ত নিরালায়, স্ব-বাহিনী মাতৃমুর্তি - সন্ধিপূজার লগ্নে , সুগন্ধির ছোঁয়ায় ,
ঢাকের বাদ্যির ছন্দে আর্ত ভিখারীর আবেদন !


নির্জনে ' পাঁচটি চোখের ' কথায় -
ক্ষুধাতুর শিশুর দেবী গান !
তোমার সিন্দুর চর্চিত কপালে,চূর্ণ চিকুরে, বিসর্জন - আর ....
আমাদের সকলের নূতন বিজ্ঞাপন চর্চা ;


মা আসবে , বিজ্ঞাপন বিকোবে -
নির্জন-নিরালায় একান্ত সংগোপনে ,
পাঁচটি চোখের নির্জলা ভাষায় শুরু হবে
নতুন দিনের নব অধিবাস !


হয়তো সেদিন সব ' শব ' শেষ হয়ে যাবে ,
থাকবে, তোমাদের-আমাদের ইথারে ভেসে আসা প্রেমের মন্ত্রধ্বনির মধ্য দিয়ে
নবপত্রিকা আর ক্ষুধাহীনদের "মাতৃবন্দনা"!


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/pobitra34/post20160409095318/




গোত্রহীন মেধা (২)
- শ্রাবণী সিংহ


১)
ভালো লাগে আকাশের ডানপিটে নীল ...নীলের ধরণটাই
এখনও  জানলা খোলেনি পাখিঘর, বাইলেন, ঝাড়ুদারের সকাল
ফোড়নগন্ধ, প্রতিবেশী,
ভেতরবাড়ি, উঠান
রাতের বিপর্যস্ত বিছানা  অবরোধ তুলে নিয়েছে  
বাতাসে মোম গলে যায়   ...  খর  রৌদ্র ...
শীতলপাটি গুছিয়ে নিচ্ছে বাতাবি ফুলের ম’ম’... হলুদ
তবু তো বসন্ত


নিজেকে কুড়োনোর সুখ এ বেলাই।


২)
এত খনন!
আশ্চর্য খোঁড়াখুঁড়িতে উঠে আসছে সারাইয়ের রাস্তাঘাট,
ধূলো তো হবেই
বইয়ের তাক, সিডি র‍্যাক, জুতোর ধুলো
ঝেড়ে ফেললেই ঝাঁ- চকচকে
কিন্তু সম্পর্কে ?
যেখানে পা পড়বে ঘোর বিপর্যয় ... রেবেলাস
ধিকিধিকি আগুন জ্বালাবে ...
জ্বালাবেই আগুন
অতএব?


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/srabani1/post20160409121131/




কষ্টে আছি মা
- প্রণব কুসুম দত্ত


মাম্মা,
আমার বেঁচে থাকতেও খুব ভয় করে।
এক আঁধার আমাকে অন্য আঁধারের কাছে রেখে আসে।
এক সমুদ্র আমাকে ভাসিয়ে নেয় অন্য সমুদ্রে।
এক বেদনা আমায় মুক্ত করে বিকিয়ে দেয়
অন্য বেদনার কাছে- অত্যন্ত স্বল্পমূল্যে!


মাম্মা,
নিজেকে এতটা অ-মূল্যবান কখনো ভাবিনি।
এতটা অপ্রয়োজনীয় কখনো মনে করিনি আর।
এখন আমার স্বপ্ন দেখতে অনেক কষ্ট হয়।
এক স্বপ্ন আমাকে পাঠিয়ে দেয় অন্য স্বপ্নের কাছে
পরিশেষে সমস্ত স্বপ্ন দুঃস্বপ্ন হয় আর কোন স্বপ্ন-ই
ফলিত হয় না আমার ভাগ্যদোষে।


মা,
কবে যে মরে যাব জানি না।
মরে যাওয়াটা কোন কাজের কথা নয়।
অন্যায্য কথাও নয়।
এভাবে যে ঝরা পাতার মত ভেসে চলি পথ থেকে পথে
ডোবা জাহাজের অ-নিমজ্জমান পণ্যের মত
স্রোত থেকে স্রোতে আমি ভাসছি তো ভাসছিই
এভাবে ক'দিন বল আরো ভাসা যায়?


এখন আমার সবকিছুতেই একটা কেমন আতঙ্ক আসে।
একটা কেমন অভাবিত অচলাবস্থা আমাকে করে গ্রাস
আমাকে কেমন করে নির্দয় হয়ে পিষে পিষে মারে
আমি নিঃশব্দে চীৎকার করে উঠি মা,
প্রবল আঘাতে মানুষ কাঁদে না মা,
মানুষ চীৎকার করে!


মাম্মা,
আমিও যে সুখে বাঁচতে চেয়েছিলাম
অন্তত ওই কৃষকটার মত, অন্তত ওই শ্রমিকের মত,
অন্তত ওই রিকশাচালকের মত, কিছু না হোক-
অন্তত ওই ভিখিরিটার মত কিছুটা স্বস্তি নিয়ে।
হল না মা। হয় না আমার।
আমাকে একবুক দুরাশা পাঠিয়ে দেয় নিরাশার দেশে,
একটা জলোচ্ছ্বাস টেনে নেয় অন্য জলোচ্ছাসে,
আমি কোনদিন কোন কূল খুঁজে পাইনি তো মা।


সব্বাই বলে, আমি নাকি একদিন অনেক বড় হব!
সব্বাই বলে মা, তুমিও গর্ব করে বলতে।
এখন আমিও বলি মা, আমি একদিন অনেক বড় হব
এত বড় হব, এতটাই বড় হব যে একদিন
আকারহীন হয়ে যাব আকাশের সাথে।


মাম্মা,
অনেক কষ্ট হয়।
তুমি খুবই কষ্ট পাবে।


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/vishakhdutta1988/post20160409102224/




বিলকিস তোমার চাল
- মণিকলা


বিলকিস্...................


তুমি আজ মসনদ সিংহাসনে
আমার প্রাণপ্রিয় নন্দিত পুরুষ
............ প্রথম তোমার সাজে ছিলাম মুগ্ধ,
কি অপূর্ব চারণ রঙ্গ তোমার
মাথায় চকচকে স্পৃহা,গরদী বেশ-বাসে
কাছে এলে খুব, মরু মনে ছাত হয়ে.......
শুনলাম তোমার রঙ্গের চাল, সেবন করেছি কত,
আমার জঠরাঙ্গে জন্ম নিল গরদী শুদ্ধতা
হাঁটা শুরু সেই, পথে পথে,জনপদে
হেঁটে গেছি শুদ্ধ শক্তিতে, বসালে পাশের সারিতে....
  মন্ত্র দিলে সঙ্ঘের, উথ্থান পতনের পথ বেয়ে--
  বিলকিস বিশ্বাস করো, তোমাকেই চাইতাম খুব।


  হঠাৎ দেখলাম গুদামে ভস্মীভূত আমার ভরসা,
  তুমি তখন দাবার চালে ব্যাস্ত...........
  বিলকিস,ভুলে গেলে তুমি কি উদগ্র ব্যস্ততায়,
  ছড়াতে আশ্বাসের খুদ কুঁড়ো...........
  আর বিদগ্ধ ভৃত্যের মতো হাপুস ক্ষুধায়--
  গলাধ:করণ করতাম আমরা,
  তখন তুমি আমার মাথায় রাখতে বিশ্বাসের হাত,
  লুটিয়ে যেতাম , পোষা কুত্তার মতো...
  তোমায় মনে হত পয়গম্বর, ত্রাতা, উদ্ধারক
  আসলে সবটাই ছিল নিঁখুত খোলস তোমার।


আজ যখন অবেলায় তোমার মাথার স্পৃহায়--
জেগেছে পাশার মসনদ...........ছুড়ে দিলে-
রঙ্গের চাল,,,বাহ্ বিলকিস! বাহ্ !!


কি অপূর্ব সে চালের ক্রমাগত বৈধতা...........
কিন্তু আমি যে দেখে ফেলেছি,
  বিষফলা সায়োনাইড ঢুকিয়ে সরিয়ে দিচ্ছ.......
  বিগত প্রেমিকার নিতান্ত অস্তিত্বকে।
  বিলকিস, কি দেব তোমায়......ধিক্কার না কি...
  পুরষ্কার ????????????


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/mamoni/post20160409044705/




মুক্ত আমি
- সোমালী


আমি সময় চেয়েছিলাম
তুমি চেয়েছ প্রতিশ্রুতি .......
দীর্ঘকালের অচেনা পথ


ভালো আছো? প্রতিশ্রুতির নাগপাশে?
আমার চিতা আগুনের উত্তাপ
আজ স্পর্শ করেনি
বৃষ্টির ফোঁটা,


জ্বলছি, রক্তাক্ত নদীর অববাহিকায়,
নীল বিষ আর মৃত্যু
আর নেই কিছু
অনন্ত কালের প্রতিশ্রুতি
আজ ছিন্ন দেহের ক্লান্তি


ঐ যে নীল রহস্যে
ছুটে চলেছি
মুক্তি মুক্তি মুক্তি


শান্ত
নির্বাক
আমার অস্তিত্ব !
আমি নেই
পড়ে আছে প্রতিশ্রুতির মাংসপিণ্ড
মুক্তি মুক্তি মুক্তি


ভালো আছো?
আমিও আছি অথবা নেই
প্রতিশ্রুতি নয় প্রতিজ্ঞা
তাই তো মুক্তি দীর্ঘ মুক্তি...............


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/2003/post20160409103523/




সব চরিত্র কাল্পনিক
- এম হাসান উজ জামান আনসারী


সোমালিয়ার ষোলো কলা বুঝিনা ।
মাছি । মশা । রাত কানা গল্প ।
হিটলার । মুসোলিনি । চিনিনা ।
সবই ভোগাস । রাতে ভাবা কল্প ।


মোঘল । মঙ্গল । জঙ্গলের মিওয়-বাদ ।
বিড়ালের গলায় দড়ি বাঁধগে ।
তাজা খবরের কাগজ খেয়ে
নিল ছাগলটা । খাকগে !


বেঁচে থাক জুতো ছোঁড়া
কালিতে চোবানো দিন
বেঁচে থাক
'ধনুক চিন্থে ভোট দিন ।'


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/huzans/post20160409111146/




শেকড়ে জড়িয়ে
- দীপঙ্কর বেরা


সড় সড় করে নেমে গেল
একা একটা গাছ,
তার সেই ঝুঁকে পড়া নুয়ে পড়া
কেউ দেখে নি কেউ বুঝতে পারে নি।
তেপান্তরের মাঠ, বিল পুকুর
ভোগী মঠের চাতাল, উড়ু বংশীর সুর
সব কেমন অগোছালো হয়ে গেল।
কিছু পাতা কিছু বাকল
কিছু ডালপালার মেনে কষ্ট মেশানো ছিল,
আকড়ে শেকড় আলগায় টান ছিল
তবুও সড় সড় করে নেমে গেল গাছটা।


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/dipankarbera/post20160409020536/




ঠিক আছে ভাই
- পিনাকী রঞ্জন দাস অধিকারী


----" ভাবছো বুঝি,  বলবে যেমন, করবো তেমন নৃত্য !!
আমায় তুমি ভেবেছ কি ? তোমার পিতার ভৃত্য ?
আজকে তোমার ছেলের বিয়ে , কালকে নাতির ভাত !
সন্ধে থেকেই মদ্যপানের কাবার মধ্য রাত !!
ভাবছো , আমি যষ্ঠি হাতে ষষ্ঠীচরণ সেজে
বাইরে গেটে পাহারা দেবো ? কল্কে দেবো সেজে ?
আমি দেবো টিকেয় আগুন --- আর তুমি সুখ টান ?
পারবো না স্যার , খাটতে বেগার ! এই মলছি কান !!
আজকে তোমার সন্তোষীমা, কালকে বাড়ির পুজা !
সরকারের ই চাকর আমি--বলে দিলাম সোজা !!
ঘরদোরে ঝাঁট লাগিয়ে দেবো , অতিথ আপ্যায়ন !
গেঞ্জি পরে পোষাক খুলে পেসাদ বিতরণ !!
ঢুকবে তুমি মন্দিরেতে পায়ের জুতো খুলে ,
বাঁধবো ফিতে বেরিয়ে এলে--- সে কথা যাও ভুলে !! "


* * * * * * * * * * * * * * * * * *
------" ঠিক আছে ভাই !! রাগ কোরনা !! আমায় করো মাফ !!
কাল থেকে যাও গোবিন্দ পুর---অফিস অর্ডার --সাফ্ !!
দেখছি আমি , ক্যাম্ নে তুমি হচ্ছ পগার পার !!
তোমার কম্মো ডিউটি করা !! ধারছে কে কার ধার ?
দেখবো এখন বাঁচায় তোমায় ক্যামনে তোমার বাপে !!
তলোয়ারটার ধার চাখোনি মরচে ধরা খাপে !!! "


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/pinakiadhikari/post20160409113043/



১০
বৈশাখী নাচ
- পল্লব


ঐ দেখো রে পেঁচা নাচে,
বাঁদর নাচে ঐ!
ব্যাঘ্র মামাও খ্যামটা তালে
নাচে তাথৈ থৈ!!


মাতালগুলোর উর্দি নাচে
সাথে পাগল কুর্দি নাচে,
মনের মাঝে ফুর্তি নাচে,
কেমনে ঘরে রই?


বৈশাখী ঢেউ তুমুল বানে
ভাসিয়ে নেয় রমনা পানে,
আমিও তার অমোঘ টানে
সঙ্গে শরীক হই!


বাঙালী যে ছিলাম ভুলে,
আজকে দেখি দু'চোখ খুলে
বানর-পেঁচা জাতির মূলে,
মানুষ গেলো কই?


উন্মাদনা যে চারপাশে!
তারই মাঝে লোলুপ হাসে
জন্তু কিছু অভিলাষে
লক্ষ্য করে সই!!


যায় যদি মান তাদের হাতে
কি আসে বা কি যায় তাতে?
আমিও আজ সব হারাতে
পিছপা মোটেই নই।


কবিতার লিঙ্কঃ
http://www.bangla-kobita.com/pallab/boishakhi-nach/


---------------------------------------------------------------------


* প্রিয় সকল কবিদের প্রতি বিনীত নিবেদন, আমার এই একান্ত ভালোলাগার পাঠ-সংকলন যেন কারো মনোভঙ্গের কারণ না হয়; দুর্বল পাঠে হয়তো অনেক উৎকৃষ্ট কবিতা রয়ে গেল আমার নির্বোধ ভালোলাগার বাইরে। শুভায়ূ!