শহরের বুক জুড়ে রঙিন আলোর ছড়াছড়ি,
দিনে ও রাতে পা দেখে চেনা যায় রূপাজীবাদের।
এরপর দরকষাকষি করে ক্রেতা ও বিক্রেতা,
কিছু পণ্য কখনোই গৃহের জন্য কেনা হয় না।
বনিবনা শেষে খরিদ্দারের প্রবেশ কসবীর ঘরে।
যেখানে কাংখিত সুখের বসবাস।
তলানী পর্যন্ত হাতড়ে যা পাওয়া যায়,
সেটা সুখ নয়, শখের কঙ্কাল।
জীবন আর জীবিকার মধ্যেই সীমাবব্ধ।
সুখ আর শখের বাড়ি বহু দূর,
সুশীল শ্রেণী যাদের নাম দিয়েছে পণ্যস্ত্রী।
তারপর তার সাথে আর কোন কথা হয়নি,
শুধু একটা সৌজন্য বোধক হাসি হেসেছিল।
সে হাসির গভীরত্ব পরিমাপ করার
কোন মানদন্ড আমার কাছে নেই।


পরীবাগ, হাতিরপুল
২৮/১২/২০১৬