খালি চিঠি (০১-১২-২০০৫)
যখন আমি একাদশ শ্রেণীতে পরি তখন একবিতাটি লিখি। একটি ভালোবাসার চিঠিকে কেন্দ্র করেই আমার মনে এ কবিতার উদয় হয়।


ভালোবাসা (০৬-১২-২০০৫)
এটি একটি প্রেমের কবিতা।


ভালোবাসা কি (০৬-১২-২০০৫)
ভালোবাসা সম্বন্ধে দুটি কথা এতে ফুটে উঠেছে।  


টুম্পা (০৮-১২-২০০৫)
একটি মেয়ের নামকে কেন্দ্র করেই এ কবিতাটি রচিত। যাকে হয়তো আমার মন ভালোবাসতো, মনের কথা মনেই থেকেছে। আমার এক পিসতোতো বোন আছে, যার নাম সম্পা। তার এক বান্ধবীর নাম টুম্পা। ওর মুখে টুম্পার কথা অনেক শুনেছি। হয়তো সেখান থেকেই,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,!!


রসের হাঁড়ি (০৯-১২-২০০৫)
এটি একটি রস মিস্মৃত কবিতা। হৃদয়ে এক রসের অনুভব করেই  এ কবিতাটি লিখি। হয়তো শ্বশুর বা শ্যালিকার বাড়ি গেলেই এ রসের আনন্দ টি পাওয়া যাবে। হয়তো,,,,,,,,,,,,,,!!


ময়না (৩০-০৩-২০০৬)
এ কবিতাটি কোন এক মেয়ের ছদ্ম নামে লিখা। যাকে আমি আমার মনের মাধুরী মিশিয়ে সাজাতে চাই। আমি আমার হৃদয়ের সকল সুবাষ দিতে চেয়েছি এ কবিতার মাধ্যমে।


মনের কথা (১১-১২-১৩)
আমি যখন অনার্স ২য় বর্ষে  পড়ি তখন এ কবিতাটি লিখি। কাউকে ভালোবাসার কথা বলার পর কি ঘটতে পারে তারই প্রকাশ এতে।


পরিণয় (১১-১২-১৩)
পরিণয় কথাটির অর্থ হচ্ছে বিয়ে। প্রেমের ভালোবাসায় যে ধীরে ধীরে বিয়ের দিকে অগ্রসর হয়, তারই প্রকাশ  এই কবিতাটিতে।


মেঘের কান্না (২০১৪)
তখন আমি অনার্স ৩য় বর্ষে পড়ি। এক পড়ন্ত বিকালে পড়ছিলাম, আকাশে মেঘ  তারপর বৃষ্টি নামলো। তখন আমার মনে হলো বিধবার হৃদয় ওতো নয়নের অশ্রুতে মলিন থাকে। এ মনোভাব নিয়েই এ কবিতার প্রকাশ।


মাতৃভাষা বাংলা (২১-০২-২০১৬)
সবাইকে শহীদ দিবসের শুভেচ্ছা জানাতেই আমার মনে এ কবিতার উদ্ভব।


এখন পর্যন্ত উপরের কবিতাগুলি লিখেছি। জানিনা আমার কবিতাগুলো পাঠকের মনে স্থান পেয়েছে কিনা। পাঠক যদি আমার কবিতা পড়ে আনন্দ পান তাহলে সেটিই হবে আমার বড় পাওয়া,  এবং যেখানে আমার সার্থকতা।।