শুধু কত্রি তেই আটকে গেল চোখ !
কবিতার দেহসৌষ্ঠবেই মগ্ন মৌনাক আঁখি পল্লব!
কে তুই তক্ষক না মূত্রমনা ?
ধর্মের বিষবাষ্প খুঁজিস আবাল-ছাবালের মতো।
কবিতার অন্তঃপুরে প্রবেশের সাধ্য তোর কই?


সাধ্যই যদি নাই
তবে মিছে কেন যাস, কবিতার মুলি লেহন?
লেহনে হৃদয় না থাকলে ইউরিনই পাবি,প্রাণ মিলবে কোথায় !


মানবতার ধর্ষকদের বাহাবা দিস কোন এলেমে?
দুষ্টের দমন,সৃষ্টিকে বাঁচাতে নিয়েছিলো দেবী যা হাতে,
আর এখন সৃষ্টির বিনাশে,দুষ্টুকে বাঁচাতে
দাজ্জাল মুষ্টিবদ্ধ করেছে যে তাকে।


যদি তাই ভালোবাসিস
তাসের দেশের স্বপ্ন দুচোখে আঁকিস
তবে তোর মতো আহাম্মক আর কে আছে,
এই ব্রহ্মার সংসারে।


কবর খোঁড়ার পর
মৃতা শ্রোণী গহ্বরে
তুই সোমরসের স্বাদ পাস!
ভাইরাসিত মুলি যদি তোর সম্বল,
নিশীথ রজনীতো তবে তোর কম্বল !


তবে শুনে রাখ পিশাচের দল
বলি থাকনা কত্রি-র আগায় ,
যদি আবার কখনো গোধরা আসে,
যদি আবারও কখনো মাতৃ যোনী ভেদে
ভ্রূণ আনত হয় যোগীর কাছে
উড়াতে ধর্মের রংরুটের ফানুস,
তখন ইস্--
ত্রিটা অন্তত  তাঁর কৌলিন্য ও সতীত্ব হারাবেনা !