বুকের যন্ত্রটা দুলে উঠল
বেশ কয়েকবার।
কম্পনের মাত্রায়
রিখয়ার স্কেল ক্ষমতাচ্যুত।
গোপন ক্যামেরা বন্দি
সারা দিনের চলচ্চিত্র।
সন্ধ্যায় রিওয়াইন্ড করতে করতে
যন্ত্রটা বিগড়েছে কয়েকবার।
তবে কি পুরানো হয়ে গেল!
যুগের সঙ্গে তাল মেলাতে অক্ষম।


আগে কত  রঙীন ছবি জমতো ভেতরে
আজকের দিনে
সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক হাসি ঠাট্টা
সেখানে পানিয় জলের রং থকতো না,
থাকতো না কলুষিত ভব্যতা।


কিন্তু আজকের চলচ্চিত্র
ভাইরাস আক্রান্ত!
এই ছবি জমতে জমতে
নষ্ট হচ্ছে সব যন্ত্রপাতি।


এ কী যন্ত্রের দোষ?
নাকি যন্ত্রির!


হয়তো বাতিলের খাতায়
ভাঙা রেকর্ড বাজাচ্ছি।
নতুবা মানাতে পাচ্ছিনা
চলচ্চিত্রের এই পরিবর্তন।



রচনাকালঃ ২৩/০৩/২০১৬