হে মহা জীবন-
উজ্জ্বল দীপ্ত কালপুরুষ
জেগে ওঠো,
তোমার পদস্পর্শে বেজে উঠুক,
ডঙ্কা নিনাদ।
উত্তোলিত বজ্র মুষ্টি আর
লৌহ কঠিন পেশিবহুল চোয়াল
ঘোষনা করুক-
‘দূরাচারী পাপাত্মা – গদি ছাড়ো’।


হে মহান-
কদর্য, নোংড়ার্থ বিরক্তিকর শব্দে কলুষিত
পবন, তোমার অপেক্ষায়।
তোমার একাগ্রতা শাণিত সুতীব্র দৃষ্টিপাত
ঝড়ে পড়ুক লাশ ঢাকা সাদা চাদরে-
যে চাদরের রক্তের  ছাপের  উপর
নৃ্ত্য করে ঝলমলে পোষাক,
রজনীগন্ধার মালা নিয়ে।


হে প্রাণ পুরুষ-
শ্রদ্ধার্ঘের হাউই   ছুড়ে দিলাম,
তুমি গ্রহন করো
প্রজ্বলিত হোক তোমার ভাবাবেগ
প্রস্ফুটিত হোক তোমার দূরদৃষ্টি, আর
ছড়িয়ে পড়ুক তোমার
অব্যক্ত ভাষার বারুদসম ঘুমন্ত অগ্নি।


হে বিপ্লবী-


আর একটি বার বার্লিনের বেতার থেকে
বলে ওঠো-
             ‘আমি সুভাষ বলছি’-